সবার কাছে প্রয়োজনীয় একটি সম্পদ হচ্ছে জমি। আপনার জমি নেই বা অনেক জমি রয়েছে তবুও জমি ক্রয় করার আগ্রহ আপনার আছে। তাই আজকের ইনফোতে আলোচনা হবে জমির মালিকানা বের করার উপায়: খতিয়ান বের করার নিয়ম ও অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই।
বাংলাদেশ ভূমি মন্ত্রণালয় ভূমি সেবায় ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। ফলে যে কেউ এখন অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই করা কিংবা মোবাইলেই জমির খতিয়ান বের করে নিতে পারবে।
আসুন ইনফোর শুরুতেই আমরা জমির কাগজ সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেই।
জমির খতিয়ান বা পর্চা কি?
খতিয়ান বা পর্চা একই জিনিস। জমির মালিকানা প্রমাণের সরকারি যে দলিল তাকে খতিয়ান বলে। বিভিন্ন এলাকায় এটাকে বিভিন্ন নামে ডাকা হয়।
আইনিভাবে খতিয়ানের পরিচয়- আইনিভাবে বলতে গেলে বলা যায় সরকারীভাবে জমি জরিপ করার সময় জরিপের বিভিন্ন ধাপ অতিক্রম করে চূড়ান্তভাবে বাংলাদেশ ফরম নং ৫৪৬২ (সংশোধিত) তে ভুমির মালিকানা/ দাগের বর্ণনাসহ যে নথিচিত্র প্রকাশ করা হয় তাকে খতিয়ান বলে।
খতিয়ানে কি কি উল্লেখ থাকে?
জমির খতিয়ানে মালিকানা তথ্য সহ বিভিন্ন বিষয় উল্লেক থাকে। যেমন-
- প্রজা বা জমি দখলদারের নাম, ঠিকানা, পিতার নাম ও প্রজা বা দখলদার কোন শ্রেণীভুক্ত।
- প্রজা বা দখলদার কর্তক জমির অবস্থান, পরিমান ও সীমানা।
- জমির মালিকের নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা।
- এস্টেটের মালিকের নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা।
- খতিয়ান তৈরি করার সময় খাজনার পরিমান ও ২৮,২৯,৩০ বিধি অনুযায়ী নির্ধারিত খাজনা। গরু চরণভুমি, বনভুমি ও মৎস খামারের জন্য ধারণকৃত অর্থ।
- খাজনার যে পদ্ধতিতে নির্ধারিত করা হয়েছে তার বিবরণ।
- ২৬ ধারা মোতাবেক নির্ধারিত এবং ন্যায়সঙ্গত খাজনা।
- খাজনা বৃদ্ধিক্রম থাকলে তার বিবরণ।
- ইজারাকৃত জমির ক্ষেত্রে জমির মালিকের অধিকার ও কর্তব্য।
- প্রজাস্বত্ব বিশেষ শর্ত ও তার পরিনতি।
- পথ চলার অধিকার ও জমি সংলগ্ন অন্যান্য অধিকার।
- নিজস্ব জমি হলে তার বিবরণ।
- খতিয়ান নং, মৌজা নং, জেএল নং, দাগ নং, বাট্রা নং, এরিয়া নং ইত্যাদি উল্লেখ থাকে।
মাঠ পর্চা কি বা মাঠ পর্চা কাকে বলে?
জমি জরিপ করার সময় জমির মালিকদেরকে একটি খসড়া খতিয়ান দেওয়া হয় তাকে মাঠ পর্চা বলে। এটাতে কোন প্রকার ভুল থাকলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সহজেই সংশোধন করে নেওয়া যায়।
সুতরাং বলাযায় চুড়ান্ত খতিয়ান প্রকাশের আগে জমির মালিকরা যে খসড়া খতিয়ান ব্যবহার করে তাকে মাঠ পর্চা বলে।
খতিয়ানের প্রকারভেদ
আমাদের দেশে এ যাবৎ তিনটি জরিপ হয়েছে। জরিপ অনুযায়ী জমির খতিয়ান বিভিন্ন হয়ে থাকে। যেমন-
- সিএস খতিয়ান
- এসএ খতিয়ান
- আরএস খতিয়ান
- বিএস খতিয়ান/সিটি জরিপ
এখানে উল্লেখ্য যে, বিএস খতিয়ান/সিটি জরিপ আর এস খতিয়ানের অন্তভুক্ত সেই হিসাবে খতিয়ান তিন প্রকার।
সিএস খতিয়ান। (Cadastral Survey)
এই উপমহাদেশে সর্বপ্রথম যে জরিপ হয় সেটাই হচ্ছে সিএস খতিয়ান (Cadastral Survey)। এই জরিপ ১৮৮৭ সালে শুরু হয়ে ১৯৪০ সালে শেষ হয়।
এই জরিপ কক্সবাজারের রামুতে শুরু হয় এবং দিনাজপুরে শেষ হয়। জরিপ চলাকালে সিলেট আসাম প্রদেশ এর সাথে সংযুক্ত এবং পার্বত্য চট্রগ্রাম জমিদারি প্রথার সাথে বাঙ্গালীদের বিরোধ থাকায় এই দুটি অঞ্চল সিএস জরিপের আওতায় আনা হয় নাই।
সুতরাং সিএস জরিপ হচ্ছে বাংলাদেশের সর্বপ্রথম জরিপ এবং এর খতিয়ানকে সিএস খতিয়ান বলা হয়।
এই খতিয়ান উপর থেকে নিচ লম্বালম্বিভাবে হয়। একদম উপরে বাংলাদেশ ফরম নং ৫৪৬৩ লিখা থাকে।
এসএ খতিয়ান । (State Acquisition Survey)
১৯৫০ সালে জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাশ হয়। আইন পাশের পর ততকালিন সরকার জমিদারি অধিগ্রহণ সাবস্ত করেন।
এই সময় সরকারি আমিনগণ সরেজমিন অর্থাৎ মাঠে না গিয়ে অফিসে বসে সিএস খতিয়ান সংশোধন করে খতিয়ান তৈরি করেন। এটাকে এসএ খতিয়ান বলে। কোন কোন অঞ্চলে এ খতিয়ানকে টেবিল খতিয়ান বা ৬২ খতিয়ান বলা হয়।
সরেজমিন না গিয়ে জরিপ পরিচালনা করা হয় বলে এ খতিয়ানে অনেক ধরণের অসমতা দেখা দেয়।
এ খতিয়ান সাধারণত এক পৃষ্ঠায় হয়ে থাকে এক কখন প্রিন্ট হয় না অর্থাৎ হাতে লেখা খতিয়ান হচ্ছে এসএ খতিয়ান।
আরএস খতিয়ান। (Revisional Survey)
সিএস খতিয়ান সম্পন্ন হওয়ার ৫০ বছর অতিক্রম করে আরিএস জরিপ শুরু হয়। আগের খতিয়ানের ভুল সংশোধন করে এতটাই স্বচ্ছ করা হয় যে, মালিকানা, দখলদার বিরোধ কিংবা ক্রয়-বিক্রয় করার ক্ষেত্রে এটির উপর নির্ভর করতে হয়।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই জরিপ পরিচালনা করা হয় বলে এর খতিয়ানকে বাংলাদেশ খতিয়ানও বলা হয়।
আরএস খতিয়ান সিএস খতিয়ানের মত লম্বালম্বি দাগ টানা থাকে তবে এটি এক পৃষ্ঠায় হয়। ফরমের একদম উপরে হাতের ডান পাশে ‘রেসার্তে নং’ লেখা থাকে।
বিএস খতিয়ান/সিটি জরিপ। (City Survey)
বাংলাদেশে সর্বশেষ যে জরিপ (1998-1999 সালে) অনুষ্ঠিত হয় যেটার কাজ এখন চলমান রয়েছে। টাকা অঞ্চলে এটা মহানগর জরিপ হিসাবে পরিচিত লাভ করে।
বি এস খতিয়ানে ৯ টা কলাম থাকে এবং জমির ধরণ কি তা উল্লেখ থাকে। যেমন- চাষের জমি, পুকুর ইত্যাদি।
জমির মালিকানা বের করার প্রয়োজন হয় কেন?
জমি ক্রয় করার আগে ক্রয়কারিকে অবশ্যই মালিকানা যাচাই করে নিতে হয়। কেননা বাংলাদেশে প্রতারকের অভাব নেই। নকল মালিক সেজেও জমি বিক্রয় করার প্রতারণা করতে পারে অনেকেই।
এছাড়াও জমি জমা নিয়ে বিরোধ মিমাংসা করার ক্ষেত্রেও জমির মালিকানা যাচাই করার প্রয়োজন হয়।
ওয়ারিশদের প্রাপ্ত সম্পত্তি বন্টন করার আগেও মৃত ব্যক্তির মালিকানা যাচাই করার প্রয়োজন হতে পারে। কেননা অন্য কারো জমি দাপুটে ভোগদখল করার নজির আমাদের দেশে আছে।
জমির মালিকানা যাচাই করার নিয়ম
বর্তমানে আপনি দুইভাবে জমির মালিকানা যাচাই করতে পারবেন। যেমন - এক. কোন খতিয়ান সম্পর্কে যদি আপনার সন্দেহ হয় তাহলে খতিয়ানটি নিয়ে সেটেলমেন্ট অফিসে গিয়ে খতিয়ানের ভলিয়াম দেখুন।
আপনার খতিয়ান ভলিয়মের সাথে মিল থাকলে খতিয়ানটি সঠিক নচেৎ জালিয়াতি করা হয়েছে।
দুই. অনলাইনের মাধ্যমেও খতিয়ানটি যাচাই করে নিতে পারেন নিজে নিজেই। আপনি যদি স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সেটে ইন্টারনেট সংযোগ করে অনলাইনে জমির কাগজ দেখতে পারেন।
খতিয়ান বের করার নিয়ম বা কিভাবে জমির খতিয়ান উঠাবেন?
খতিয়ান উঠানো বা বর্তমানে খতিয়ান বের করার দুটি পদ্ধতি রয়েছে। একটি হচ্ছে ডিজিটাল পদ্ধতি অপরটি হচ্ছে মেনুয়াল পদ্ধতি।
ডিজিটাল পদ্ধতিতে আপনি দু প্রকার খতিয়ান উঠাতে পারবেন। খতিয়ানের অনলাইন কপি এবং ডাক যোগে খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি পাওয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন।
জমির খতিয়ান উঠানোর মেনুয়াল পদ্ধতি হচ্ছে- খতিয়ান নাম্বার বা জমির দাগ নাম্বার নিয়ে সেটেলমেন্ট অফিসে যোগাযোগ করে খতিয়ান তোলা।
সেটেলমেন্ট থেকে খতিয়ান উঠাতে ১০০ (একশত) টাকা খরচ হয়। আর অনলাইনে খতিয়ান উঠাতে ৫০ টাকা খরচ লাগবে।
আরো জানুন:
অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই ও খতিয়ান বের করার নিয়ম
ডিজিটাল এই যুগে ভূমি সংক্রান্ত সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে কোথাও না গিয়ে নিজে নিজে বাসায় বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে জমির মালিকানা যাচাই করাসহ যে কোন খতিয়ান বের করা যায় খুব সহজেই।
ল্যাপটপ/কম্পিউটার কিংবা মোবাইলে ইন্টারনেট সংযোগ মোবাইলে জমির খতিয়ান দেখে নিতে পারবেন।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ‘ ই পর্চা- অনলাইনে জমির খতিয়ান’ ইনফোটি দেখুন।
জমির মালিকানা বের করার উপায়: খতিয়ান বের করার নিয়ম ও অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই
Reviewed by Home BD info
on
মে ২২, ২০২১
Rating:
জমির খতিয়ে জমির সহ মালিক নাম
উত্তরমুছুনআপনি কমেন্ট করে কি বুঝাতে চেয়েছেন? কোন কিছু জানতে প্রশ্ন কিংবা আপনার মতামত বা পরামর্শ কমেন্ট করুন।
মুছুনজমির, মালি
মুছুনককে,জানতে,চাই
যে জমির মালক জানতে চান সেই জমির খতিয়ান কিংবা দাগ নাম্বার দিয়ে অনলাইন ই পর্চায় সার্চ করুন। খতিয়ান, দাগ নাম্বার জানা না থাকলে জমির মালিক বা তার পিতার নাম দিয়ে সার্চ করেও খতিয়ান দেখতে পাবেন।
মুছুনআমার দাদার জমি দেকব কি ভাবে
উত্তরমুছুনআপনার দাদার নাম দিয়ে সার্চ করেও দেখতে পারেন অনলাইনে। যদি দাগ খতিয়ান আপনার জানা না থাকে। আর দাগ খতিয়ান জানা থাকলে সেগুলো দিয়ে সার্চ করুন। অনলাইন খতিয়ান সাথে সাথে ডাউনলোড করতে পারবেন।
মুছুনস্যার আমার বাড়ী শরীয়তপুর আমার দাদার ও বাবার কিছু জায়গা ছিল কিন্তু আমার চাচারা ভোগ করছেন।বলে তোমার বাবা বিএি করে ফেলছেন কিনতু না এখন কি করবো আমাকে যানাবেন মোবাইল নং ০১৬৭০৮৮২৯৭০
মুছুনআপনার বাবা যদি জমি বিক্রি করে না থাকে তাহলে জমি বেদখল হলে কিভাবে উদ্ধার করবেন সেই বিষয়ে একটি ইনফো আমাদের সাইটে রয়েছে। আশা করি ইনফোটি আপনাকে সহযোগিতা করবে।
মুছুনআমার বাবার নামে এস এ রেকর্ড বিদ্যমান কিন্তু জমি বেদখল করোনিয়ো কি
মুছুনআব্দুল আজিজ এর বন্দচিথলিয়া মোজায় কত খানি জমি আছে
উত্তরমুছুনআমার দাদা একটি জমি কিনছে 1956 সালে তার সাফ কাওলা আছে ,,,অতছয় ,,আরোয়ার হয়ে গেছে যে বিক্রি করেছে তার নামে
উত্তরমুছুনটাংগাইল,সখিপুর,সুরির চালা মৌজায় হাছেন নামে কত টুকু জমি আছে
উত্তরমুছুনঅনলাইনে ই-পর্চা ওয়েবসাইটে জমির মালিকের নাম দিয়ে (হাছেন) সার্চ করুন। তার নামে যতগুলো খতিয়ান রয়েছে সবগুলোর লিস্ট দেখতে পারবেন।
মুছুনআমার নাম আজিম উদিদন বাবার নাম আলী আহমদ দাদার নাম হাবিবুর রহমান রাজাপুর ইউনিয়ন গ্রাম 10 মোহাম্মদ দিঘির পাড়া উপজেলা দাগনভূঞা ফেনী
মুছুনআমার দাদার জমি অন্যরা দখল করে খাচ্ছে ৩০-৩৫ ধরে
উত্তরমুছুনদাদার জমির পাশে গুচ্ছগ্রাম হয়
১৯৮৪- গুচ্ছ গ্রাম হয় ১৯৮৬ সালে আমার বাবা সে জমির খাজনা দিয়েছিলো,অতপর ততকালীন চেয়ারম্যান ক্ষমতা খাটিয়ে জমির খাজনা নেওয়া বন্ধ করে দেয়,তখন থেকে গুচ্ছ গ্রামের লোকেরা এই জমি দখল করে খাচ্ছে
এই জমির জন্য অনেক মারামারি হইছে,
এই জমির জন্য আমার বাবা এখনো কোনো মামলা করে নি
আমরা কি এই জমি পেতে পারি
জমির বর্তমান রেকর্ড কার নামে? যদি আপনার বাবার নামে থাকে তাহলে জমিতে দখল প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন। আর যদি জমির আরএস খতিয়ান অন্য কোন ব্যক্তির নামে থাকে তাহলে রেকর্ড সংশোধন মামলা করে আগে জমির খতিয়ান ঠিক করতে হবে। বেদখল কৃত জমি কিভাবে উদ্ধার করবেন জানার জন্য “জমি বেদখল হলে কিভাবে উদ্ধার করবেন? কিংবা বেদখল হলে করণীয় কি?” ইনফোটি দেখুন।
মুছুনআমার কাছে এসএ এবং সিএস খতিয়ান আছে আমি কি এই জমির মালিক হতে পারবো।বিএস খতিয়ান অন্য জনে গোপনে করে পেলেছে?
মুছুনএই জমিতে আপনার যদি দখল প্রতিষ্ঠা না থাকে তাহলে প্রথমেই আপনাকে রেকর্ড সংশোধন মামলা করতে হবে। রেকর্ড সংশোধন হলে এই জমিতে মালিকানা প্রতিষ্ঠা করার জন্য আইনগত পদক্ষেপ নিতে পারবেন।
মুছুনআমার দাদার ভাই চার জন। তার মধ্যে দুই জনের কন সন্তান নেই তার মধ্যে এক জন বলে।যাদের সন্তান আছে, তাদের একজন কাকে তার সম্প্রতি লিখে দিয়েছেন। । এখন জমি তিন ভাগে ভাগ হয়। এখন এক জন নেয় দুই ভাগ। আরেক জন এক ভাগ।। এখন যার সন্তান নেই ১জন যে সম্প্রতি লিখে দিয়েছেন সেটা দেখব কিভাবে। তারা তো মুখ দিয়ে বলতেছে। তারাতো কাগজ দেখাই তেতে না।
উত্তরমুছুনআর এস খতিয়ান থেকে বি এস খতিয়ান কাদের নামে হইছে তা কিভাবে বের করব?
উত্তরমুছুনখতিয়ানের ইনডেক্স সূচি দেখে সহজেই বের করতে পারবেন।
মুছুনজোন কুমিল্লা জেলা ব্রাহ্মণ বাড়িয়া উপজেলা কসবা মুজা বাহাদুরপুর বজলুর রহমান পিতা মৃত্যু গণি মুন্সি
মুছুনখতিয়ান
ওহেরা খাতুনের জমি কার কার নামে আছে
উত্তরমুছুনস্যার আমার বাড়ী শরীয়তপুর জেলা আমার বাবার কিছু জায়গা ছিল কিন্তু আমার চাচারা দখল করে খায় আমার কাছে কোন কাগজ নাই কি করতে পারি আমাকে উপধেস দিতেন তাহলে দাদাওবাবার বাড়ীরতে ছোট খাটো ঘর করতাম কারন আমারতো ঘর বাড়ী নাই
উত্তরমুছুনআপনার বাবার যদি জমি থেকে থাকে তাহলে সর্বপ্রথম তার কাগজপত্র (খতিয়ান/দলিল) যোগার করুন। এখন আপনার বাবার বা দাদার নাম দিয়ে অনলাইনে সার্চ করেও খতিয়ান বের করতে পারবেন। ই পর্চা ওয়েবসাইট থেকে খতিয়ান বের করে নিন। এরপর স্থানীয়ভাবে শালিশের ব্যবস্থা করুন। এলাকার মেম্বার চেয়ারমেন ঘুসখোর হলে কিছু সৎ লোককে শালিশে উপস্থিত করার ব্যবস্থা করিবেন।
মুছুনআপনার পোস্টের জন্যে ধন্যবাদ। কিন্তু খতিয়ানের মাধ্যমে মালিকানা যাচায়ের পর জমি অন্য কোথাও বেচাকেনা করছে কিনা কিভাবে যাচাই করবো?
উত্তরমুছুনজমি কবে কোথায় কতবার বিক্রি হচ্ছে তা অনলাইনে যাচাই করার সিস্টেম এখনো প্রক্রিয়াধিন রয়েছে। তবে আশা করা হচ্ছে খুব দ্রুত তা সর্বসধারণের জন্য উম্মুক্ত করা হবে।
মুছুনখতিয়ানে মালিকানা যাচাইয়ের পর জমি অন্য কোথাও বেচাকেনা হয়ছে কিনা সেটা কিভাবে যাচাই করা যাবে?
উত্তরমুছুনআমার তিনটি বিষয় জানার আছে
উত্তরমুছুন১.আমার নাম ইমদাদুল হক। কিন্তু ভুলে আমার নাম খতিয়ানে ইমাদাদুল ( ইমা ) এসেছে। এখন আমি কিভাবে সংশোধন করবো? এবং কোথায় গিয়ে করবো?
২.আমার বাবা আমাদের দুই ভাইয়ের মধ্যে হেবা দলিল দেয়ার পরেও ই খতিয়ান সার্চ করলে এখনো আমাদের নাম আসছে না কেন?
৩.জমির খাজনা কত বকেয়া রয়েছে তাহা মোবাইলের মাধ্যমে কিভাবে জানা যাবে?
আপনার যদি আর এস খতিয়ানে নামের বানান ভুল হয়ে থাকে তাহলে এটা উপজেলা ভূমি অফিসে আবেদন করে সংশোধন করতে পারবেন। এটাকে করণিক ভুল বলা হয়ে থাকে। এরকম ছোট খাট ভুল উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিস থেকে সংশোধন করা যায়। আর.এস. রেকর্ড হওয়ার আগে যদি আপনাদের দলিল হয়ে থাকে , তাহলে আরএস খতিয়ান আপনাদের নামে হওয়ার কথা, আপনার মৌজা অনলাইনে আপডেট হয়েছে কিনা আগে জানুন। যদি হয়ে থাকে তাহলে খতিয়ান, দাগ বা নাম দিয়ে সার্চ করলে পেয়ে যাবেন। আর আপডেট না হলে ই পর্চা সাইটে পাবেন না। জমির খাজনা কত বাকি রয়েছে এটা জানতে আগে আপনাকে ভূমি উন্নয়ণ কর ব্যবস্থাপনা সিস্টেম: অনলাইনে জমির খাজনা ldtax.gov.bd এই সাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
মুছুনআমাদের বাড়ি জমি রেজিস্ট্রার হয়েছিল কি না জন্য
উত্তরমুছুনদাগ নম্বর খতিয়ান নম্বর জানা নেই। আমার দাদার জমি এখন খতিয়ান কিভাবে বের করবো?
উত্তরমুছুনজমির মালিকের নাম দিয়ে অনলাইনে সার্চ করে খতিয়ান বের করতে পারেন।
মুছুনখতিয়ান অনুযায়ী জমির পরিমান জানবো কিভাবে? জানাবেন প্লিজ।
উত্তরমুছুনপ্রতিটি খতিয়ানে জমির পরিমান দেওয়া রয়েছে। খতিয়ানটি অনলাইনে দেখুন জমির পরিমান
মুছুনখতিয়ান থাকলে জমির মালিক হাওয়া যাবে কিনা?
উত্তরমুছুনজমির মালিক যারা তাদের নামেই খতিয়ান হয়ে থাকে। জমির মালিক কে তার প্রমাণপত্রই হচ্ছে খতিয়ান। এখন সে যদি বিক্রি করে দেয় তাহলে তার মালিকানা থাকবে না।
মুছুনThanks
উত্তরমুছুনআপনাকে ধন্যবাদ!
মুছুনকুড়িগ্রাম জেলা মৌজা জে এল নং ঠিকভাবেআসছে না
উত্তরমুছুনকারিগরি সমস্যার কারণে এটা হতে পারে। এজন্য আপনার ব্রাউজারের কুকিজ ক্লিয়ার করে পুনরায় ভিজিট করুন।
মুছুনআমি সার্চ দিয়ে কিছুই দেখতে পারছি না আর কি উপায় দেখা যেতে পারে যানাবেন দয়া করে।
উত্তরমুছুনদাগ খতিয়ান কিংবা নাম দিয়ে সার্চ করলে যদি কিছুই দেখা না যায় তাহলে বুঝতে হবে সেই দাগ, খতিয়ান বা নাম সার্ভারে আপডেট করা হয় নাই। অথবা আপনি ভুলভাবে ইনপুট দিয়ে সার্চ করেছেন।
মুছুনএস এ রেকর্ড এর জমি গুলো অনলাইনে পাউয়া যায়না কেন?
উত্তরমুছুনকে বলছে এস এ রেকর্ড অনলাইনে পাওয়া যায় না? আপনি সঠিক খতিয়ান নাম্বার দিয়ে সার্চ করে দেখুন। না পেলে জেলা রেকর্ডরুমে যোগাযোগ করুন।
মুছুন508 নং খতিয়ান 965 দাগ মালিক জাচাই
উত্তরমুছুনআপনি কি এই খতিয়ান কিংবা দাগ নাম্বারের জমির মালিক কে জানতে চান? যদি মালিক দেখতে চান তাহলে https://eporcha.gov.bd/khatian-search-panel লিংকে গিয়ে বিভাগ, জেলা, উপজেলা নির্বাচন করে খতিয়ানের টাইপ (সিএস, এসএ, আরএস) নির্বাচন করে মৌজা সিলেক্ট করুন। এরপর খতিয়ান কিংবা দাগ নাম্বার লিখে সার্চ বাটন ক্লিক করুন। নিচের দিকে দেখবেন মালিকের নামসহ খতিয়ানের জমির পরিমান দেখাচ্ছে। এখানে নির্দষ্টি ফি প্রদান করে অনলাইনেই খতিয়ানটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
মুছুন১.কেউ জমির প্রকৃত মালিক না হয়ে ও কি বুয়া দলিল দিয়ে খাজনা দিতে পারবে?
উত্তরমুছুন২. যার নামে খাজনা দেওয়া হয়, সেই কি প্রকৃত মালিক? নাকি খাজনার রশিদ দিয়ে মালিক যাচাই করা যায় না।
দলিল সাধারণত ভূয়া হয় না যতক্ষণ না আদালতে উক্ত দলিল ভূয়া প্রমাণিত না হয়।
মুছুনখাজনার রশিদ দিয়ে অবশ্যই জমির মালিক যাচাই করা যায়। রশিদে জমির দাগ ও খতিয়ান দেওয়া থাকে। এই দাগ নাম্বার দিয়ে অনলাইন ই পর্চায় সার্চ করে দেখুন খতিয়ান কার নামে আছে। যদি অনলাইন খতিয়ানে মালিকের নাম ভিন্ন থাকে তাহলে বুঝে নিবেন খাজনার রশিদে জাল জালিয়াতি হয়েছে।
১. একই জমি, একই দাগে, ভিন্ন খতিয়ান নম্বরে আলাদা মালিক থাকতে পারে?
উত্তরমুছুন২. আমার জমি আর.এস খতিয়ানে। কিন্তু খতিয়ান অনলাইনে পাচ্ছি না। হার্ড কপি আমার কাছে আছে?
হ্যাঁ একই জমি, একই দাগে ভিন্ন খতিয়ানে আলাদা জমির মালিক থাকতে পারে। যেমন- ধরেন ১১৪৫ দাগে মোট জমির পরিমান ২ একর, কিন্তু আপনার জমির পরিমান এক একর, বাকী এক একর অন্য খতিয়ানে ভিন্ন মালিক হতে পারে। আর দ্বিতীয় বিষযটি হচ্ছে সম্ভবত আপনার আর এস খতিয়ানের মৌজাটি এখনো অনলাইনে আপডেট করা হয় নি। অনলাইনে আপডেট করা হলে অনলাইনে পাবেন। আর খতিয়ানটি সঠিক কিনা এখন যদি যাচাই করতে চান তাহলে উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে গিয়ে খতিয়ানের ভলিয়াম দেখতে পারেন সঠিক আছে কিনা?
মুছুনখতিয়ান এর তথ্য অনুযায়ী খাজনা দেওয়া হয়েছে। তার মানে কি জমি ঠিক আছে? নাকি ভুল খতিয়ানে ও খাজনা দেওয়া যায়।
মুছুনবর্তমান সময়ে ভূল খতিয়ানে খাজনা পরিশোধ করার সুযোগ নেই। তারপরও যদি আপনি ভুল খতিয়ানে খাজনা পরিশোধ করেন তাহলে এটা আপনারই ক্ষতি অন্য কারও নয়। খতিয়ান সঠিক আছে কিনা তা যাচাই করার দায়িত্ব আপনারই। কেননা আগে অসাধু ভূমি দালালদের খপ্পরে পড়ে অনেকেই বিপাকে পড়েছেন। ডিজিটাল সিস্টেম চালু হওয়ায় একন অবশ্য এগুলো অনেকটা নেই বললেই চলে।
মুছুনঅনলাইনে কি খতিয়ান ঠিক আছে কি না যাচাই করা যায়??
মুছুনhttps://www.eporcha.gov.bd/khatian-search-panel লিংকে খতিয়ানটি সার্চ করে দেখুন। যদি থাকে তাহলে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন যে খতিয়ানটি সঠিক। আর যদি না থাকে তাহলে দেখুন সংশ্লিষ্ট খতিয়ানের মৌজাটি অনলাইনে পাবলিশড হয়েছে কিনা? না হয়ে থাকলে উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে গিয়ে ভলিয়াম দেখুন সঠিক আছে কিনা।
মুছুনআমার 61 শতক জমি 2000 সালের দলিল করা হয়েছে তিনবারে দুটা দলিল পেয়েছি একটি দলিল পাচ্ছিনা তাহলে কি করতে হবে
উত্তরমুছুনআসলে আপনার কমেন্টটি আমরা বুঝতে পারছি না। আপনি কি দলিল হারিয়ে ফেলছেন? দলিল হারিয়ে গেলে দলিলের জাবেদা তুলতে পারেন জেলা রেকর্ড রুম কিংবা ভূমি রেজিস্ট্রেরী অফিস থেকে।
মুছুনজাবেদা দলিলের অনুরুপ আইনগত বৈধতা রয়েছে।
আমার বাড়ি ঢাকা দোহার পূচিম রাধানগর নুরপুর আমার বাবার নাম ওহাব সরদার জমি রেকর্ড কি ভাবে দেখব
উত্তরমুছুনআপনার বাবার নাম দিয়ে রেকর্ড খতিয়ান সার্চ করে দেখতে পারেন। এছাড়াও রেকর্ড খতিয়ান নং/ দাখ নম্বর ইত্যাদি দিয়ে সার্চ করে অনলাইনে দেখতে পারেন।
মুছুনজমি রেকর্ড করলেই কি মালিক হওয়া যায়? অংশীদার হয়ে ও যদি রেকর্ডে নাম না থাকে তবে কি সে জমির ভাগ পাবে না?
উত্তরমুছুনজমির মালিকানা প্রমাণই হচ্ছে রেকর্ড খতিয়ান। যদি কেউ ছলতুরী করে বেআইনিভাবে রেকর্ড করে তাহলে জমির প্রকৃত মালিককে আইনি পদক্ষেপ নিতে হবে।
মুছুনআমার বাবার দাদার সম্পত্তি আছে কিনা তা কি ভাবে জানব।আমার না জানা আছে দাগ নম্বর না জানা আছে কনকিছু।।।।।কি করব একটা সমাধান দেন ভাই।
উত্তরমুছুনআপনার দাদার নাম দিয়ে অনলাইন ভূমি সেবার ওয়েবসাইটের ই- পর্চা সার্চ করে দেখুন, আপনার দাদার নামে কোন খতিয়ান আছে কিনা
মুছুনসার্টিফাইড কপির জন্য আবেদন করেছি কিন্তু এখনো পাচ্ছি না কেনো? এখন কি পদক্ষেপ নেওয়া যায়?
উত্তরমুছুনডাকযোগে সার্টিফাইড কপি পেতে মাঝে মাঝে কিছুটা সময় লাগতে পারে। পোস্ট পিয়ন হয়তো আপনাকে সনাক্ত করতে পারছে না কিংবা অন্য কোন কারণে সময় লেগে যাচ্ছে। কিছুদিন অপেক্ষা করার পরও যদি না পেয়ে থাকেন তাহলে জেলা রেকর্ড রুমে যোগাযোগ করতে পারেন অথবা অনলাইনেও অভিযোগ করতে পারেন।
মুছুনআমরা একটা জমি ওয়ারিশ মুলে ভোগ দখল করে আসচি প্রায় ৯০ বছর হল।সি,এস এমার, আর ফেল, বর্তমান ফাইনাল পর্চায় ৯এর কলমে অনুমতি ক্রমে দখল দুই নামে ৫০০+৫০০ দেয়া আছে বাড়ি হিসাবে। এখন কি আমরা এ জমির মালিক? কিংবা মালিক হতে আমাদের করনিয় কি?
উত্তরমুছুনবর্তমান ফাইনার রেকর্ড পর্চা যে দুই নামে আছে তারাই মূলত জমির প্রকৃত মালিক রেকর্ড সূত্রে। রেকর্ড পর্চা যদি কোন ত্রুটি থাকে তাহলে আপনারা আদালতের আশ্রয় নিতে পারেন। কেননা রেকর্ড পর্চা চূড়ান্ত হওয়ার পর কেবল আদালতের মাধ্যমেই তা সংশোধন করা যায়। এছাড়া অন্য কোন পথ নেই।
মুছুনSa কাগজ টা কিভাবে পাবো আমাদের কাছে Rs সিটি জরিপ কাগজ আছে শুধু
উত্তরমুছুনআমার নানা বাড়ি জমি দখল করে আছে মামারা এখন আম্মু নামে লিখাও আছে দলীল কিন্তু দলীল তারা দেয় না আর কেউ সাহায্য করে না এখন আম্মু নামে দলীল করতে চাচ্ছি এবং কিভাবে মামাদের উচ্ছেদ করতে পারবো যদি একটু ইনফর্মেশন দিতেন
সেটেলমেন্ট অফিস থেকে যে কোন রেকর্ড কাগজ দেখতে পারেন। আর বেদখ জমি কিভাবে উদ্ধার করবেন এই বিষয়ে আমাদের সাইটে একটি বিস্তারিত ইনফো দেওয়া আছে সেটি ভাল করে পড়ুন।
মুছুনআমি আমার জায়গা মোবাইলে কেমনে দেখবো কতটুকু আছে বা নেই??
উত্তরমুছুনদেশের যেকোন ভূমি সংক্রান্ত সেবা কি অনলাইনে পাওয়া যায়? নাকি নির্দিষ্ট কিছু ভূমি.....?
উত্তরমুছুনএখন পযর্ন্ত যেগুলো চালু হয়েছে তা সবগুলোই অনলাইনে পাবেন। কিছু সেবা পরীক্ষামূলকভাবে চলছে। তবে আশা করা হয় ভবিষ্যতে সবগুলো ভূমি সেবা অনলাইনে পাওয়া যাবে।
মুছুনস্যার,জমি বিক্রি করে গিয়েছে,কিন্তু দলিল নাই,বলতে চেয়েছি যে আমাদের বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে গিয়েছিল, তাই সব দলিল ছাই হয়ে গেছে,এখন আমার সাল তারিখ দলিল নাম্বার কিছুই জানা নাই এগুলো কিভাবে খুঁজব
উত্তরমুছুনদলিল করার পর নামজারি করে যে ভূমি অফিসে কর পরিশোধ করেছেন, সেখানে তল্লাশি ফি পরিশোধ করে খুঁজলে সহজেই আপনার জমি সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্য পেয়ে যাবেন।
মুছুন৯নংকলামে নাম থাকলে কি আমি অন্যদাগের অংশ পাবো না।।.
উত্তরমুছুনএই কলামে নাম থাকার অর্থ হচ্ছে উক্ত জমির মালিক অন্যজন হলেও দখলভোগ করছে নামধারী।
মুছুনআমি ২০০৯ সালে ৪৫ শতক জমি কিনে রেজিস্ট্রার করেছি এখন ২০২২ সালে নামজারি করতে গেলে উপজেলা ভূমি অফিসের অফিসার বলতেছে আমার জমি নাকি সরকার নিয়ে গেছে। এখন আমার জমি কিভাবে ফিরে পাব। আপনার হেল্প পেলে খুব উপকৃত হবো।
উত্তরমুছুনআমরা কিভাবে আপনাকে হেল্প করতে পারি তা জানিয়ে আমাদের মেইল করুন। কমেন্ট দেখে মনে হচ্ছে, যার কাছ থেকে জমি ক্রয় করছেন জমিটি তার নামে ছিল না কিংবা তার নামে রেকর্ড করতে পারে নাই। তাই সরকারের নামে রেকর্ড হয়েছে। সাধারণত জরিপ করার সময় যে সকল জমির মালিকের খোঁজ খবর থাকে না সেই সকল মালিকের জমি সরকার নিয়ে নেয়।
মুছুনআমার বি এস খতিয়ান নাম্বার জানা নেই কিভাবে বি এস খতিয়ান এর মালিক বের করা যাবে
উত্তরমুছুনচট্টগ্রামে আনোয়ার ইছাখালী মৌজা আমার দাদার নামে জমি ছিল, সেটা এখন কি করে দেখব
উত্তরমুছুনএই মৌজার যদি অনলাইনে আপডেট হয়ে থাকে তাহলে ই-পর্চা ওয়েবসাইনে আপনার দাদার নাম বা খতিয়ান কিংবা দাগ নাম্বার দিয়ে সার্চ করলে দেখতে পারবেন।
মুছুনহুম
মুছুন২০১১ সালে আমার নানা তার মালিকানাধীন জমিনের চার গণ্ডা আমার মা(নানার ২য় কন্যা) কে হেবা করে দিয়েছিলেন এবং তিনি ২০১১ সালা মৃত্যুবরণ করেন।এই বছর ২০২২ সালে আমার মামা একটি দলিলে ও খতিয়ানের ভিত্তিতে আমার মায়ের সে চার গণ্ডা জমি দকলের জন্য স্থানীয় মুরুব্বী এবং জমিন তদারকের আমিন ডেকে দুই পক্ষের কাগজ যাচাই করেছেন। তাদের ভাষায় আমার মায়ের দলিল এবং খতিয়ান কার্যকর হবেনা,মামা ডকুমেন্ট কার্যকরী। এক্ষেত্রে আমাদের কি করণীয় আছে?
উত্তরমুছুনহেবা দলিল কার্যকরী না হয় তাহলে দলিল অনুযায়ী জমি পাবে না এই বিষয়ে অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নিতে পারেন। আর আপনার নানা যে সম্পদ রেখে মারা গেছেন তার থেকে আপনার মা নির্ধারিত অংশের মালিকানা প্রাপ্ত হবেন।
মুছুনআমার দাদার জমি কত ছিলো তা জানি না
উত্তরমুছুনআপনি কি পিতা এবং দাদাকে হারিয়েছেন? যার কারণে আপনার আত্নীয় স্বজন আপনার দাদার জমি গোপন করে ফেলেছে। যদি তাই হয় তাহলে জমির কাগজপত্র সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করে ভূমি অফিস থেকে মৌজার খতিয়ানগুলো যাচাই করে দেখুন আপনার দাদার নামে কোন জমি আছে কিনা?
মুছুনআমার বাবার কতগুলো জমি ছিল আমি জানি না
উত্তরমুছুনআর আমার কাছে কোন ডকুমেন্টস নাই
আমি এখন কিভাবে বুঝব যে এটা আমার বাবার নামে জমি
আমরা আত্মীয় স্বজন ভোগ করে খাচ্ছে জমি বলে তাদের জমি তাদের নামে কাগজ
ভুমি অফিস থেকে আপনার মৌজার জমির খতিয়ানগুলো দেখুন আপনার বাবার নামে কতগুলো জমি আছে। অনলাইনে আপনার বাবার নাম দিয়ে সার্চ করলেও কতগুলো খতিয়ান রয়েছে তা দেখতে পারবেন।
মুছুনআমার বাবা মারা যাবার পর আমার সত ভাই বাড়ী জমি সব দখল নিয়ে নিচ্ছে আর বলে জমিজমা বাড়ী যা আছে সব নাকি ওর মায়ের নামে। আমি পড়াশোনা করতাম বাহিরে থেকে বাড়ীতে তেমন আসা যাওয়া হত না। এখন আমি আমার পৈত্রিক সম্পওির ভাগ চাই। আর আমি কি করে জানব যে আমার পিতার নামে বাড়ী বা কোন জমি আছে কিনা?
উত্তরমুছুনআপনার পিতার জমির খতিয়ান দেখুন। আপনার বাবার জমি থাকলে অবশ্যই জমির ভাগ পাবেন। আর যদি না থাকে তাহলে আপনার সত ভায়ের মায়ের জমির ভাগ পাবেন না।
মুছুনআমার দাদুর নামে জে জমি জে মৌজায় মৌজায় দাখিল খতিয়ান
উত্তরমুছুনআমার দাদুর নামে কতটুকু জমি জামা আছে আমি সেটা কি ভাবে জানবো
উত্তরমুছুনআপনার দাদুর নামের খতিয়ানগুলো চেক করে দেখুন। খতিয়ানে জমির পরিমান দেওয়া থাকে।
মুছুনআসলামুআলাইকুম ভাইয়া আমি কিভাবে নাম দিয়ে কিভাবে চেক করতে পারব আমার দাদুর কতটুকু জমি আছে সেটা আমার খতিয়ান আর দাগ নাম্বার জানা নেই যদি দয়া করে লিংক টা আমাকে দিতেন
উত্তরমুছুনই-পর্চা গুগলে সার্চ দিলেই পেয়ে যাবেন ই-পর্চা ওয়েব সাইট। সেখানে আপনার দাদুর নাম দিয়ে খতিয়ান চেক করতে পারেন। বিস্তারিত জানতে আমাদের সাইটের ই-পর্চা ইনফোটি দেখুন।
মুছুন১৯৮২ জমি বিক্রি করে দেয় রেকর্ড আমাদের নামে ১ শতাংশ আসে তাহলে জমিন পাবো
উত্তরমুছুনআপনার প্রশ্নটা আসলে বুঝতে পারছি না। আপনি কি জমি বিক্রি করে দিয়েছেন এবং সেই বিক্রি করা জমির এক শতাংশ আপনার নামে নতুন রেকর্ড হযেছে? যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে তাদেরকে আবার বিক্রি করে দেন। কেননা সে আপনার কাছে টাকা দিয়ে ক্রয় করেছে। রেকর্ড অনুযায়ী আপনি মালিক হলেও বিক্রি করেছেন তার প্রমাণ যদি থাকে তাহলে আইনি লড়াইয়ে হেরে যাবেন।
মুছুনআমার দাদা শশুর উত্তরাধিকার সুত্রে কোথায় কত টুকু জমির মালিক হয়েছেন সেটা কিবাবে জানতে পারবো? গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার কোন জমির অনলাইনে তথ্য বা পর্চা পাওয়া যায় না? সেক্ষেত্রে কি করনীয়?
উত্তরমুছুনকতটুকু মালিকানা হয়েছেন এটা সহজেই জানতে উত্তরাধিকার ক্যালকুলেটর ব্যবহার করুন। আর জমির কাগজ অনলাইনে না থাকলে আপনার ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যোগাযোগ করলে যে কোন খতিয়ান পেয়ে যাবেন।
মুছুনঅনেক ভালো হইসে
উত্তরমুছুনধন্যবাদ
মুছুনঅনলাইন খতিয়ান আর সার্টিফাইড খতিয়ানে পার্থক্য কি?
উত্তরমুছুনআমি খতিয়ান নাম্বার দিয়ে মালিকের নাম ও পিতার নাম মিলিয়ে অনলাইন খতিয়ান কপির জন্য আবেদন করেছি। আমাকে সংশ্লিষ্ট জেলার ডিসি অফিস থেকে একটা নির্ধারিত তারিখে নিতে বলেছে। ডিসি অফিসের কোথায় পাব এটা। আর আমি এটার দাগ নং জানিনা দাগ নং কি অনলাইন খতিয়ানে থাকবে? নাকি খতিয়ান দিয়ে সার্চ করার পর যে ক্রমিক নং মালিকের নাম পিতার নাম ও খতিয়ান নম্বর দেখা গিয়েছিল তা ই থাকবে? উল্লেখ্য যে আমি আর এস খতিয়ান নং দিয়ে সব কাজ করেছি।
অনলাইন খতিয়ান হলো আপনি অনলাইন থেকে যে খতিয়ান ডাউনলোড করবেন আর সার্টিফাইড খতিয়ান হচ্ছে জেলা রেকর্ডরুম থেকে যে খতিয়ান প্রত্যায়িত করে গ্রহণ করা হয়। অনলাইন খতিয়ান কোন অফিসিয়াল কাজে ব্যবহার করতে পারবেন না, তবে পারিবারিক ব্যবহারের জন্য ব্যবহার করতে পারেন। অনলাইন কিংবা সার্টিফাইড খতিয়ানে তথ্য একই থাকে। অনলাইনে শুধু সীল স্বাক্ষর থাকে না। ডিসি অফিসের একটি সেকশন হচ্ছে রেকর্ড রুম। এখান থেকে আপনি যে কোন খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি নিতে পারেন।
মুছুনএকদাগে এস,এ খতিয়ানে জমিটি ভিপি সম্পত্তি হিসাবে ছিল।কিন্তু,আর,এস এসে ৫দাগে হয়ে ৪দাগে ভিপি সম্পত্তি হিসাবে আছে।কিন্তু,১টি দাগ একজন ব্যক্তির নামে নতুন খতিয়ান সৃষ্টি করে তার নামে রেকর্ড করে নেয়,তার দলিল নেই শুধুমাত্র খতিয়ান আছে।এটা কিভাবে সম্ভব হলো?উক্ত ব্যক্তির মৃত্যুর পর তার স্ত্রী আরেকজনে কাছে সম্পত্তিটি বিক্রির করে দেয়-আর,এস,রেকর্ডসুত্রধরে....।এখন,আমার কথা হলো,শুধুমাত্র অনলাইনে আর,এস খতিয়ানটি দেখায়,কিন্তু,সি,এস-এস,এ দেখায় না কেন?
উত্তরমুছুনসি. এস. খতিয়ান নামজারির মাধ্যমে মালিকানা পরিবর্তন হলে অনলাইনে সেই খতিয়ানটি সাধারণত দেখায় না। জমির দলিল হচ্ছে ক্রয় করার প্রমাণপত্র আর মালিকানার প্রমাণপত্র হচ্ছে জমির খতিয়ান।
মুছুন