একটি আর্টিকেলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে- আর্টিকেলটি ১০০% ইউনিক লিখা। কিন্তু বর্তমানে পৃথিবীতে কোন কিছুই ইউনিক নেই। অর্থাৎ সব বিষয়ে ইন্টারনেট দুনিয়া ভরা। এমন কোন বিষয় পাবেন না যা ইন্টারনেটে নাই। ইন্টারনেটে কোন বিষয় লিখে সার্চ করলেই হাজার হাজার তথ্য হাজির হবে আপনার সামনে । তবে যে বিষয়টা এখনো ইউনিক রয়েছে তা হচ্ছে নিজের অভিজ্ঞতা।
পৃথিবীতে যত মানুষ আছে, তাদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। কারো অভিজ্ঞতার সাথে কারো অভিজ্ঞতার মিল হয় না কখনোই। তাই আপনাকে লিখতে হবে এমন ভাবে যেন, আপনি নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে লিখেছেন। পাঠক যেন বুঝতে পারে আপনি একজন অভিজ্ঞ ব্যাক্তি, যে বিষয়ে আর্টিকেল লিখেছেন সেই বিষয়ের উপর।
কিভাবে একটি সুন্দর আর্টিকেল লিখবেন?
** আপনি যে বিষয়ে ভাল জানেন না, সেই বিষয়ে আর্টিকেল লিখতে যাবেন না। যদি না জানা বিষয়ের উপর লিখতে হয়, তাহলে আগে সেই বিষয়ে অধিক পড়াশুনা করুন। পড়াশুনা করার সময় সেই বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো নোট করুন। এই নোটটি সামনে রেখে লিখতে শুরু করুন। মনে রাখবেন, কোন লেখা ফলো করে লিখতে যাবেন না। কেননা কোন লেখা ফলো করে লিখতে গেলে লেখার মধ্যে নিজের অভিজ্ঞতা দিতে পারবেন না।
** নিজেই টপিক বাচাই করে
লিখা সবচেয়ে ভাল। যদি অন্যের কাছ থেকে টপিক নিয়ে লিখেন তাহলে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন
তা হলো- অভিজ্ঞতা থাকলে ভাল, না থাকলে গুগল, ইউটিউব এ সার্চ করুন টপিক টি লিখে। এই
বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান অর্জন করুন লিখা শুরু করার আগে। আত্নবিশ্বাসী হোন যে, অন্য সকলের
চেয়ে আমি ভাল করে লিখতে পারবো এবং সকলকে সহজ ভাষায় বুঝাতে পারবো।
** লেখার শুরু করার সময় নিজেকে একজন শিক্ষক কিংবা জ্ঞানী মনে করবেন এবং হাজার হাজার শিক্ষার্থীকে যেন শিক্ষা দিচ্ছেন লেখার মাধ্যমে। এই মনোভাব নিয়ে লিখতে শুরু করুন। দেখবেন অনেক ভালভাবে লিখে ফেলছেন।
** লেখার মধ্যে যদি এমন কিছু তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন হয় যে, যেগুলোর উৎস উল্লেখ করার প্রয়োজন পড়ে। তখন ফুটনোট দিয়ে উৎস অবশ্যই উল্লেখ করবেন। লিংকটি সাথে জুড়ে দিবেন।
** আপনি আপনার শিক্ষার্থীকে কিভাবে বুঝাবেন সেটা আপনার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা। তবে যেন ভালভাবে বুঝাতে পারে এবং শিক্ষার্থীরা লেখা পড়ে বুঝার সাথে সাথে আনন্দও পায়,
পড়তে আরো আগ্রহী হয়, সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
** সঠিক ও ক্লিয়ার তথ্য
দিয়ে আর্টিকেল লিখবেন। কোনভাবেই গোঁজামিল বা ভুল তথ্য দিয়ে আর্টিকেল লিখতে যাবেন না।
মনে রাখবেন, ভুল তথ্য দিয়ে আর্টিকেল লিখলে সেই আর্টিকেলের কোন মূল্য নেই।গোঁজামিল দিলে
আর্টিকেল রাইটিং হিসাবে ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন না।
কন্টেন্ট রাইটিং এ সতর্কতা কি?
আর্টিকেল রাইটিং এ সফল হতে
হলে আপনাকে অবশ্যই কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক আইন সম্পর্কে
অবগত হওয়া প্রয়োজন। এমন আর্টিকেল লিখা যাবে না যা সু-নির্দিষ্ট আইনের লঙ্ঘন হয়।
এছাড়াও যে বিষয়গুরো বিবেচনা
করতে হবে তা হচ্ছে-
** অন্যের লেখা কখনই চুরি
করা যাবে না। এমনভাবে লিখবেন না যা অন্যের লিখার সাথে মিলে যায়।
** কপি-পেস্টকে ১০০% না বলুন।
** মানুষের ক্ষতি হতে পারে
এমন লিখা যাবে না।
** অন্যের অভিজ্ঞতাকে নিজের
অভিজ্ঞা হিসাবে চালিয়ে দিতে যাবেন না।
** কপিরাইট লঙ্ঘন করলে আপনার
লিখা আজীবন বাতিল হিসাবে গণ্য হবে। তাই কখনোই কপিরাইট করবেন না।
** আপনার লিখায যেন মানুষের
উপকার হয় এই লক্ষ নিয়েই সর্বদা লিখবেন। এর ব্যতিক্রম করা যাবে না।
** ভুল তথ্য কিংবা আক্রমণাত্বক
কিছু লিখা যাবে না।
** অসৎ মনোভাব নিয়ে লিখবেন
না।
আর্টিকেল কাঠামো কেমন হওয়া উচিৎ?
টপিক তৈরি করবেন এমন ভাবে যেন পুরো লেখা সর্ম্পকে পরিস্কার ধারণা পাওয়া যায়, তবে লেখার টাইটেল সংক্ষিপ্ত হতে হবে। এক কথায় প্রকাশ করার মতো আরকি। ভাল আর্টিকেলের কাঠামো কেমন হওয়া উচিৎ? নিচের বিষয়গুলো লক্ষ
করুন।
** টাইটেল: ১০ থেকে ১২ ওয়ার্ডের মধ্যে একটি ইউনিক টাইটেল তৈরি করবেন
** ভুমিকা: অনেকেই ভুমিকা লিখতে ভুল করে থাকেন। একটা আর্টিকেলের টাইটেলের পর যে লেখাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা হলো আর্টিকেলের ভুমিকা। কেননা এটি পুরো লেখাটির স্পন্সর। ভুমিকাতে এমন কিছু প্রশ্ন ছুড়ে দিতে হবে, পাঠক যেন সেই প্রশ্নের উাত্তর খোজার জন্য পুরো আর্টিকেলটি ভাল করে পড়ে। এমনভাবে ভুমিকা
লিখতে হবে পাঠক যেন পুরো আর্টিকেলটি পড়তে আগ্রহী হয়।
** ইনডেক্স: ভুমিকার পর আর্টিকেলের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে ইনডেক্স বা আর্টিকেলের সূচী। আপনার লেখার সূচী দেখেই পাঠক
বুঝতে পারবে এখানে কি কি রয়েছে। যেমন- একটি বইয়ের ভিতর কি রয়েছে তা সূচীপত্র দেখেই
বুঝা যায়। এখন কথা হচ্ছে ইনডেক্স কিভাবে লিখবেন? আপনার লিখাটি যদি শিক্ষামূলক হয়ে থাকে তাহলে ইনডেক্স টাইটেল দিতে পারেন- এই লেখায় আমরা যা যা শিখবো, এরপর পুরো লেখার সাবহেডিংগুলো পয়েন্ট করে দিতে পারেন।
উদাহরণস্বরুপ: আপনি ”শারীরিক ব্যায়াম কি যৌন ক্ষমতা ঠিক রাখে এবং ডায়াবেটিসনিয়ন্ত্রণ করে?” লেখাটি দেখুন। লেখাটির আর্টিকেল সূচী নিচে হুহহু দেওয়া হলো।
এই লেখায় যা যা থাকছে-
** ব্যায়াম বা শরীর চর্চা কি?
** দেহের জন্য শরীর চর্চা কেন গুরুত্বপূর্ণ?
** সপ্তাহে কয় দিন এবং কতক্ষণ করে ব্যায়াম করা প্রয়োজন?
** যৌন ক্ষমতা ঠিক রাখার জন্য ব্যায়াম প্রয়োজন কেন?
** কখন ব্যায়াম করা উচিৎ নয়?
** কোন কোন সময় ব্যায়াম করতে হয়?
** ডায়াবেটিস রোগিদের শরীর চর্চা কেন জরুরী?
** ডায়াবেটিস হলে ব্যায়াম করার সময় কি কি লক্ষ রাখতে হয়?
** নিয়মিত ব্যায়াম করার সুবিধাগুলো কি কি?
** কি কি ব্যায়াম করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ থাকে?
** ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তি এবং তাদের হাঁটুর সমস্যায় কি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায়?
** অতিরিক্ত ব্যায়াম করার ফলে কি ক্ষতি হতে পারে?
** হাইপোগ্লাইসেমিয়া কি ও কিভাবে বুঝবেন আপনার হয়েছে কিনা?
** হাইপোগ্লাইসেমিয়া থেকে রক্ষা পাবেন কিভাবে?
** রোগ প্রতিরোধে ব্যায়াম বা শরীরর চর্চার কি ভুমিকা রাখে?
দৃষ্টিপাত: ভুমিকা হলো পুরো আর্টিকেলের স্পন্সর । তাই ভুমিকা এমন ভাবে লিখতে হবে যেন পাঠকের মনে কিছু জানার আগ্রহ তৈরি হয়। যেমন ভুমিকাতে যদি এমন একটি বাক্য লিখেন যে, “অনেকেই জানেন না যে যৌন ক্ষমতা ঠিক রাখতে ব্যায়াম কতটা জরুরী” কিংবা “ডায়াবেটিস রোগেদের অনেকেই জানেন না যে, তার জন্য শরীর চর্চা বা ব্যায়াম কতটা জরুরী” ভুমিকাতে যদি এমন কিছু বাক্য পড়ে তাহলে স্বভাবতই তার মনে আগ্রহ জাগবে এই বিষয়গুলোর জানার।
উদাহরণের লিখাটির ভুমিকাতে
দুটি আর্টিকেলের স্পন্সর করা হয়েছে। প্রথমে উক্ত আর্টিকেলের জন্য পাঠকের মনে আগ্রহ
জাগার চেষ্টা করা হয়েছে এরপর অন্য একটি আর্টিকেল সম্পর্কে পাঠককে জানানো হয়েছে। কেউ
যদি এই ভুমিকা পড়ে তাহলে সে তিনটি অবস্থায় পড়তে পারে। এক. উক্ত লেখাটি সম্পন্ন পড়বে
কিংবা ইনডেক্স পযন্ত পড়বে। দুই. ভুমিকাতে দেওয়া অন্য লেখার রেফার লিংক ক্লিক করে অন্য
আর্টিকেলটি পড়বে যাবে। অথবা তিন. পাঠকের মনে উক্ত বিষয়ে আগ্রহ না থাকলে বের হয়ে চলে
যাবে।
ভুমিকার পর যখন ইনডেক্স তৈরি করবেন, তখন পাঠক জানতে পারবে আপনার লেখাটি পড়ে কি কি বিষয় অবগত হওয়া যাবে। যদি তার প্রয়োজন হয় তাহলে পুরো আর্টিকেলটি পড়বে কিংবা
নির্দিষ্ট কোন অংশ পড়বে নচেৎ বের হয়ে যাবে।
আর্টিকেলের মূল বক্তব্য কিভাবে লিখবেন?
একটি লিখার টাইটেল, ভুমিকা
এবং ইনডেক্স বা সূচি লিখার পর কন্টেন্টটির মূল বক্তব্য সহজ ও সাবলিল ভাষায় লিখতে হবে।
অপ্রয়োজনীয় কথা পরিহার করতে হবে। এক্ষেত্রে আর্টিকেল সূচিতে যে পয়েন্টগুলো লিখেছেন
সেগুলো সাব-হেডিং দিয়ে লেখাটির মূল বক্তব্য শুরু করুন।
একটি সাব-হেডিং এ যদি অনেকগুলো
বিষয় থাকে, তাহলে ছোট ছোট প্যারা দিয়ে লিখবেন এবং প্যারা সাবজেক্ট বোল্ড করে সংক্ষিপ্তভাবে
লিখবেন। প্যারা লিখার সময় মনে রাখবেন একসাথে যেন অনেক লেখা না থাকে। অর্থাৎ তিন চার
লাইন লিখে লাইন ব্রেক দিবেন।
একটানা লিখা কেউ পছন্দ করে
না। এছাড়া এরকম লিখা দেখতেও খারাপ দেখা যায়। অনেকেই একটানা লিখা পড়তে বিরক্তবোধ করে
থাকেন।
কিভাবে একটি লিখা শেষ করবেন?
আর্টিকেলের টাইটেল, ভুমিকা,
ইনডেক্স বা সূচি এবং মূল বক্তব্য লিখে সবশেষে একটি সামারি লিখুন। ইনডেক্স এর সাব হেডিং দিয়ে লিখা শেষ করার পর অর্থাৎ মূল বক্তব্য
লিখার পর সুন্দরভাবে এবং সংক্ষিপ্ত আকারে একটি সারাংশ লিখুন। কি কি শিখলেন বা জানলেন পাঠকদের সাথে শেয়ার করুন।
যারা আপনার লেখার একান্তই
পাঠক তারা পুরো লেখাটি পড়বেন। তাই লেখার শেষে তাকে ধন্যবাদ জানাতে ভুলবেন না। তাকে
আরো ভালো লিখার আমন্ত্রণ জানান। আপনারও একটু মন্তব্য দিন এখানে। সবশেষে অন্য লেখার আমন্ত্রন জানিয়ে বিদায় নিন।
কনটেন্ট রাইটার হতে হলে কি কি গুণ থাকা আবশ্যক?
*ধৈর্য: মানুষের মহৎ গুণ গুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ধৈর্য ধারণ করা। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি একটি বড় ইবাদত। আর কনটেন্ট তৈরি করতে হলে আপনাকে প্রচুর ধৈর্যশীল হতে হবে।
* আপনার লেখার বানান যেন ভুল না হয় সেদিকে কড়া নজর দিতে হবে।
* সুন্দর সাবলীল ভাষায় লিখতে হবে, পাঠক যেন আপনার লেখা পড়ে সহজেই বুঝতে পারে, এ জন্য অপ্রয়োজনীয় এবং জগাখিচুড়ী লেখা পরিহার করতে হবে ।
* নতুন বিষয় পড়ে দ্রুত একটি আর্টিকেল লেখার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
* পাঠক কে সুন্দর ভাবে বোঝানোর ক্ষমতা অর্জন করতে হবে।
* দিনদিন লেখার মান যেন উন্নত হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
কোয়ালিটি আর্টিকেল লিখার জন্য কি করবেন?
আপনার লিখা পড়ে যদি কেউ উপকৃত
না হয় তাহলে লিখাটির কোয়ালিটি ০% । কেননা লিখার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে যে লিখাটি পড়বে
সে যেন উপকৃত হয়। লিখার মধ্যে সঠিক এবং পরিস্কার তথ্য দিতে হবে। যত সঠিক ইনফরমেশন দিবেন
ততই লিখার কোয়ালিটি বৃদ্ধি পাবে।
এজন্য যা যা করবেন-
পড়ুন, আবার পড়ুন এবং পড়ুন।
পড়ার কোন বিকল্প নেই। যতই পড়িবেন ততই জানিবেন, যতই জানিবেন, ততই অভিজ্ঞতা অর্জন করিতে
পারিবেন। আর যতই অভিজ্ঞতা অর্জন করিবেন ততেই ভাল লিখতে পারিবেন।
তাই, পড়ুন, পড়ুন এবং পড়ুন।
লিখার আগে পন্ডিত হোন। পন্ডিত হলে সুন্দরভাবে লিখতে পারবেন। লিখার মাধ্যমে মানুষকে
আনন্দ দিতে পারবেন।
উদাহরনের লিখাটির সংক্ষিপ্ত পর্যালোচনা
এই লেখাটির মধ্যে উদাহরণ
হিসাবে যেটি রেফার লিংক করা হয়েছে সেটি যদি আপনি পড়েন তাহলে দেখবেন। পুরো লিখাটি যে
লিখছে, তার নিজস্ব কোন জ্ঞান নেই। তিনি অন্য মানুষের জ্ঞানগুলোকে শেয়ার করেছেন। আরো
খেয়াল করলে দেখবেন, তিনি কোন নির্দিষ্ট উৎস উল্লেখ করেন নাই। হয়তো বিভিন্ন মানুষের
বক্তব্য ইউটিউব বা অন্য কোন উৎস থেকে শুনে লিখেছেন।
পুরো লিখাটি জুড়ে তিনটি আর্টিকেলের
স্পন্সর করা হয়েছে। ভুমিকাতে দুটি এবং শেষের দিকে একটি। কাঠামোগত দিক থেকে এটি ভাল
দিক। তবে লিখাটি কেমন হয়েছে তা পাঠকের মন্তব্য কিংবা লেখাটির হিট থেকে জানা যাবে।
লেখাটি সম্পর্কে আমাদের কথা
আমরা এই লেখাটিতে কিভাবে একটি কোয়ালিটি সম্পন্ন ভাল আর্টিকেল লিখবেন সেই বিষয়ে আলোচনা করেছি। আর্টিকেল সম্পর্কে আরো যে বিষয়গুলো রয়েছে। যেমন- কন্টেন্ট রাইটিং কি? কিভাবে আর্টিকেল রাইটিং এ ক্যারিয়ার ডেভলপ করবেন? ঘরে বসে কিভাবে আর্টিকেল রাইটার হিসাবে চাকরি করবেন? কন্টেন্ট রাইটিং এর প্রকারগুলো কি কি?
আর্টিকেল লিখে কি কি পদ্ধতিতে আয় করতে পারেন? কন্টেন্ট লিখে কত টাকা আয় করা যায়? কোন প্রকার রাইটিং কিভাবে লিখতে হয়? ইত্যাদি সম্পর্কে পর্বতীতে বিস্তারিত ধারাবাহিক আলোচনা করা হবে ইনশাল্লাহ। এবং সেই সাথে এই পেজটিতে সেগুলো লিংক যুক্ত করা হবে। তাই এই পেজটি শেয়ার করে নিজের ওয়ালে রেখে দিতে পারেন। যাতে পরবর্তী আপডেটগুলো এখান থেকে সহজেই খুঁজে নিতে পারেন।