এনআইডি হালনাগাত নতুন করে শুরু হয়েছে। তাই যারা নতুন ভোটার হবেন তাদেরকে অবশ্যই কিছু বিষয় লক্ষ রাখতে হবে। কেননা আবেদন করার সময় যদি ভুল করেন কিংবা একবার এনআইডি ভুল হয়ে গেলে তা পরবর্তীতে সংশোধন করা অনেক ঝামেলার কাজ। তাই নতুন ভোটার হওয়ার সময় সতর্ক থাকুন, আপনার ভোটার আইডিতে যাতে কোন ভুল তথ্য ইনপুট না হয়। জাতীয় পরিচয়পত্র বা NID আবেদন করার ক্ষেত্রে কি কি লক্ষ রাখবেন? এই বিষয়ে আজকের এই ইনফোটি শেয়ার করা হলো।
আপনার যদি শিক্ষাগত সনদ থাকে তাহলে সেই সনদ অনুযায়ী ভোটার আবেদন করবেন। বিশেষ করে শিক্ষা সনদে বা সার্টিফিকেট এ যেভাবে নামের বানান দেওয়া আছে সেই ভাবেই আবদেন করবেন।
এনআইডি সংক্রান্ত এগুলো পড়তে পারেন...
অনলাইন থেকে ভোটার আইডি ডাউনলোড করার নিয়ম
এনআইডি ওয়ালেট অ্যাপ কিভাবে ব্যবহার করবেন?
ভোটার আবেদন করার সময় কি কি লক্ষ রাখবেন?
বর্তমানে ভোটার হওয়ার জন্য জন্ম সনদ বাধ্যতামূূলক। তাই জন্ম সনদ না থাকলে কিংবা ভুল থাকলে তা সংশোধন করে নিন আগে।
জন্ম সনদ এবং সার্টিফিকেট এর তথ্য মিল আছে কিনা যাছাই করুন। যদি মিল না থাকে তাহলে সার্টিফিকেটকে প্রাধান্য দিন। বিশেষ করে আপনার জন্ম তারিখ। কেননা সার্টিফিকেট পরিবর্তন করতে পারবেন না। আর পারলেও তা অনেক কষ্টের।
এছাড়াও জন্ম তারিখ কিংবা অন্য কোন ভুল হওয়ার কারণে অনেকের সরকারি চাকরি হারাতে হয়। তাই আপনার ভোটার আইডিতে যাতে তথ্যগত কোন ধরণের ভুল না থাকে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন