বাংলাদেশে খুব বেশি মাতামাতি হয়েছে আউটসোর্সিং (Outsourcing) সম্পর্কে। রাতারাতি বড়লোক হবার বাহারি ও রকমারি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মানুষকে আকৃষ্ট করার পায়তারা করে মানুষকে বোকা বানানোয় মত্ত আছে একটি শ্রেনী। অনলাইনে আয় করার এইসব বাহারি বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে প্রতারিতও হচ্ছেন অনেকে।
তবে আমি মনে করি যারা প্রতারিত হয়েছেন তারা ডিজিটাল বোকা। কেননা তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে সকল ইনফরমেশন এখন অনলাইনে পাওয়া যায়। কোনটি প্রতারক আর কোনটি প্রতারক নয় তা সহজেই অনুমান করা যায়, এই বিষয়ে সঠিক তথ্য জানা থাকলে। যাইহোক, আজকে আমরা আউটসোর্সিং এ কি কি কাজ করা যায় সেই সম্পর্কে আলোচনা করবো।
যেহেতু প্রতারণার কথা উল্লেখ করেছি, তাই এই বিষয়ে একটু বলে রাখি। কেউ যদি আপনাকে পরিশ্রম করা ছাড়া টাকা আয় করার পথ দেখায় তাহলে বুঝবেন যে, এটি একটি মহা প্রতারণা। কেননা কাজ ছাড়া কোন প্রকার আয় করা অনলাইনে সম্ভব নয়। বিনোয়গ করে আয় করার ফাঁদ।
অনেকেই ট্রেড করে আয় করছেন। তবে
অনলাইনে হাজারো ট্রেড সাইট রয়েছে, যেগুলোতে আপনি বিনিয়োগ করলে খুব সহজেই ফকির (নিঃস্ব) হয়ে যেতে
পারেন। তাই বিনিয়োগ করার আগে ভাল করে জেনে নিবেন, সাইটটি প্রতারক কিনা। যাচাই করার
আগে কোন প্রকার বিনিয়োগ করবেন না।
অনলাইনে আয় কি?
আমরা সবচেয়ে
বেশি যে ডায়লগ শুনি তা হচ্ছে, ঘরে বসে অনলাইনে আয় করুন। কথাটা সত্যি হলেও এটিকে পুঁজি
করে প্রতারকরা সুযোগ নিয়ে থাকে। অনলাইনে আয় বলতে ইন্টারনেট মাধ্যমকে ব্যবহার করে আয়
করার পদ্ধতিগুলোকে বুঝানো হয়ে থাকে। সেটি আউনসোর্সিং কোন কাজ হতে পারে আবার ই-কমার্স
বা অন্য কোন ধরণের ব্যবসাও হতে পারে। সাধারণত ভাবে অনলাইনে আয় বলতে, ব্লগিং, ফেসবুকিং,
ইউটিউবিং করে আয় করানোকে বুঝানো হয়।
উদাহরণ স্বরুপ:
ইউটিউব চ্যালেন তৈরি করে আয় করা। এছাড়াও ট্রেডিং সাইটে ট্রেড করে আয় করা ইত্যাদি। এখানে
মনে রাখতে হবে যে, ব্লগিং, ইউটিউব কিংবা ফেসবুকে আয় করার ক্ষেত্রে কোন প্রাকার ঝুকি
নেই, আর ট্রেড করে আয় করতে গেলে ঝুঁকি রয়েছে। অর্থাৎ ট্রেডে আপনি যে টাকা বিনিয়োগ করবেন
তা খোয়া যেতে পারে। যে টাকায ট্রেড বিট করবেন, দাম কমে গেলে আপনার লোকসান হবে। অপরপক্ষে
ইউটিউব চ্যালেন কিংবা ওযেবসাইট বা ফেসবুকে এই রকম কোন ঝুঁকি ছাড়াই আয় করতে পারেন।
অনলইনে আয়
সম্পর্কে আমরা অন্য লেখায় বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এখানে শুধু অনলাইনে আয় এবং আউটসোর্সিং
যে আলাদা বিষয় তা দেখানো চেষ্টা করা হয়েছে। কেননা অনেকে আউটসোর্সিং ও অনলাইনে আয় বিষয়
দুটোকে একসঙ্গে গুলিয়ে ফেলছেন।
আউটসোর্সিং (Outsourcing) কি?
”যখন কোন
ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাঁর নিজের বা প্রতিষ্ঠানের কাজ ইন-হাউজ না করে বাইরের কাউকে
দিয়ে করিয়ে নেয় তখন সেটি হচ্ছে আউটসোর্সিং। আর ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) হচ্ছে যখন
কোন ব্যক্তি কোন নির্দিষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে কাজ না করে চুক্তিভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে
কাজ করে থাকেন তখন তাঁকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয়ে থাকে।”
বাংলাদেশে আউটসোর্সিং নিয়ে আলোচনা হচ্ছে মূলত ফ্রিল্যান্সারদের মাধ্যমে উন্নত বিশ্বে আউটসোর্সিং। ব্যবসায়িক আউটসোর্সিং সেবা শিল্প এখনো সেভাবে গড়ে ওঠেনি। যাইহোক, এটা সত্য যে আউটসোর্সিং পরিষেবা প্রদানকারী অনেক ব্যবসা রয়েছে এবং এর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনেকের ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ শুরু করার এবং উদ্যোক্তা হওয়ার প্রবণতাও রয়েছে, যা সত্যিই আশাব্যঞ্জক। নতুন প্রজন্ম যদি তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করে এ পেশায় অবদান রাখতে পারে তাহলে তা সত্যিকার অর্থেই সমাজে আশার আলো হয়ে উঠবে।
আউটসোর্সিং এ কি কি কাজ করানো হয়?
প্রথমে আপনাকে
সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে আপনি কিভাবে নিজের ক্যারিয়ার ডেভলপ করতে চান বা কোন পেশায় নিজেকে
নিয়োজিত রাখবেন। আউটসোর্সিং (Outsourcing) নাকি অনলাইনে আয় করার মাধ্যমে ক্যারিয়ার
ডেভলপ করবেন। উভয়প্রকারে যে জিনিসটা প্রয়োজন তা হচ্ছে নিজের দক্ষতা। দক্ষতা ছাড়া কোনটাই
সম্ভব নয়। এখন প্রশ্ন করতে পারে কোন কাজের দক্ষতা অর্জন করতে হবে? এই প্রশ্নটির উত্তর
দেওয়ার জন্যই মূলত আজকের এই ইনফোটি শেয়ার করা হলো। কোন কোন কাজের ভাল দক্ষতা থাকলে
আপনি আউটসোর্সিং কিংবা অনলাইনে আয়ের ভাল উপায় তৈরি করতে পারেন তার একটি তালিকা দেওয়ার
চেষ্টা করেছি।
এই কাজগুলোর দক্ষতা যত বেশি অর্জন করতে পারবেন ততই আপনি কাজ করার সুযোগ অর্থাৎ কাজের পরিধি পাবেন অনলাইনে। আন্তর্জাতিক বাজারে যে আউটসোর্সিং কাজরে চাহিদা বেশি রয়েছে সেই কাজগুলোতে আপনাকে মনোযোগ দিতে হবে। এছাড়াও অনলাইনে একটি ভাল মানের আয় করতে পারেন এই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে।
উদাহরণ স্বরুপ:
আপনি অনলাইনে আর্টিকেল রাইটার হিসাবে আউটসোর্সিং এ কাজ করেন। এর পাশাপাশি আপনি নিজেই
একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিজের আর্টিকেল প্রকাশ করে আয় করতে পারেন। আবার ভিডিও ক্রিয়েটর
হিসাবে যদি কাজ করেন তাহলে ইউটিউবে চ্যালেন খুলেও আয় করতে পারেন। ফেসবুকেও একই ভাবে
আয় করতে পারেন।
এখানে মূল
বিষয়টা হলো কাজের দক্ষতা। কাজের দক্ষতা থাকলে যেমন আউটসোর্সিং এ অনেক কাজ পাওয়া যায়
তেমনি আবার এই দক্ষতা কাজে লগিয়ে অনলাইনে প্রচুর টাকা আয় করা যায়। যাইহোক আউটসোর্সিং
এ কি কি কাজ করানো হয় তা নিচে আলোচনা করা হলো।
আউটসোর্সিং কাজের তালিকা
আউটসোর্সিং
এ যে কাজগুলো করা হয়ে থাকে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কাজগুলো হচ্ছে-
- Ø অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডেভলপমেন্ট (Android Application Development)
- Ø ওয়েব ডেভেলপমেন্ট (Web Development)
- Ø ইন্টারনেট মার্কেটিং (Internet Marketing)
- Ø গ্রাফিক ডিজাইন (Graphic Design)
- Ø ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেপলপমেন্ট (WordPress Theme Development)
- Ø প্রুফরিডিং (Proof-Reading)
- Ø ডাটা এন্ট্রি (Data Entry Online Work) ইত্যাদি।
এছাড়াও আরো
অনেক ধরণের কাজ আউটসোর্সিং এ পাওয়া যায়। যেমন- ভাষা অনুবাদক, ভার্চুয়াল অফিস এসিসট্যান্ট,
আর্টিকেল রাইটার কিংবা কনটেন্ট ক্রিয়েটর ইত্যাদি।
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডেভলপমেন্ট (Android Application Development)
আউটসোর্সিং
কাজগুরোর মধ্যে অন্যতম কাজ হচ্ছে- অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডেভলপমেন্ট (Android Application
Development)। কেননা স্মাটফোনের
পূর্ণ স্বাদ আসে বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে। এটি জীবনকে অনেকটা সহজ করে দেয়, মজার করে তোলে। স্মার্টফোনের ব্যবহার তাই যত বাড়ছে, তেমনি
বাড়ছে অ্যাপ্লিকেশনের বাজারও।
বিশেষজ্ঞরা
মনে করেন, আগামীর আইটি বাজার হবে মোবাইল ডিভাইস এবং স্মার্টফোন অ্যাপ্লিকেশন বাজার নির্ভর। প্রতি প্রান্তিকেই স্মার্টফোন অ্যাপ্লিকেশনের বাজার বাড়ছে ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে। তথ্যানুযায়ী, তৃতীয় প্রান্তিকে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টের চাহিদা বেড়েছে বহুগুণে। বিশেষজ্ঞরা
সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে এবং সামনের বছরগুলোতে জ্যামিতিক হারে বাড়বে।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট (Web Development)
ইন্টারনেটের
জন্য ওয়েব সাইট তৈরি করা ওয়েব ডেভেলপমেন্টের একটি অংশ, যাতে ওয়েব সাইট ডিজাইন এবং সাইটের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যের বিকাশ যোগ করা যেতে পারে। আমরা প্রাথমিকভাবে ক্লায়েন্ট সাইড কোডিং এর জন্য HTML, CSS, JQuery, Ajax এবং সার্ভার সাইড কোডিং এর জন্য PHP, ASP, Java, Python বা Ruby ব্যবহার করি। এছাড়াও সাইটের তথ্য সংরক্ষণ করার
জন্য একটি ডাটাবেজও প্রয়োজন হয় আবিশ্যিকভাবে।
জনপ্রিয়
ডাটাবেসগুলির মধ্যে রয়েছে Microsoft এর SQL সার্ভার, MySQL, Oracle,
SQL Lite এবং MongoDB। মার্কেটপ্লেসগুলি ক্লায়েন্ট/সার্ভার
সাইড এবং ডাটাবেস উভয়ই ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য বিভিন্ন ধরণের কাজের অফার করে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ছাড়াও ই-কমার্স, UI ডিজাইন,
ওয়েব প্রোগ্রামিং, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, বাগ ফিনিশিং-এ অনেক আউটসোর্সিং চাকরি পাওয়া
যায়।
ইন্টারনেট মার্কেটিং (Internet Marketing)
গ্রাহকের
কাছে পণ্য বা সেবা পৌঁছে
দেওয়ার জন্য যে কোনো কাজ
করাকে সহজ ভাষায় মার্কেটিং বলা যেতে পারে। সহজ ভাষায়, বিপণন হল সমস্ত পদ্ধতি
যা একজন বিপণনকারী তার পণ্য বিক্রি করার জন্য ব্যবহার করে। অর্থাৎ গ্রহকের কাছে পণ্য বা সেবা
পৌঁছে দেওয়ার পদ্ধতিকেই মার্কেটিং বলা হয়।
ইন্টারনেট
মার্কেটিং বিভিন্ন ধরনের আছে, যেমন- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং, মোবাইল মার্কেটিং, ব্যানার মার্কেটিং, ফোরাম ডিসকাশন, অনলাইন প্রেস রিলিজ, ব্লগ মার্কেটিং, ফেসবুক মার্কেটিং ইত্যাদি হল ডিজিটাল মার্কেটিং এর কিছু চেষ্টা
এবং পরীক্ষিত উপায়।
আউটসোর্সিং
জগতে বিভিন্ন ধরনের ইন্টারনেট মার্কেটিং কাজ পাওয়া যায়। গুগলের পান্ডা এবং পেঙ্গুইন আপগ্রেড গত ত্রৈমাসিকের অনিশ্চয়তার
পরে বাজারকে পুনরুজ্জীবিত করেছে। আস্থা ফেরার কারণে ইন্টারনেট মার্কেটিং কাজের পরিমাণ বেড়েছে বহুগুণ।
গ্রাফিক ডিজাইন (Graphic Design)
আপনার যদি
অভিনব কিছু করতে ইচ্ছা হয় কিংবা বিভিন্ন আঁকতে ঝোঁক থাকে। আপনার কাছে সময় থাকলে, আপনি যদি কম্পিউটার পেইন্ট টুল, ইলাস্ট্রেটর, ফটোশপ দিয়ে নতুন কিছু আঁকতে ভালোবাসেন তাহলে আপনি নিজেকে একজন গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে প্রকাশ করতে পারেন।
এটিকে
সহজেই একটি মুক্ত ও নিরাপদ পেশা
হিসেবে গ্রহণ করা যায়। মার্কেটপ্লেসে গ্রাফিক ডিজাইনের প্রচুর কাজ রয়েছে। এছাড়াও কাজের ক্ষেত্রগুলি হতে পারে ইন্টারেক্টিভ মিডিয়া, জার্নাল, প্রচারমূলক প্রদর্শন, সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন, লোগো ডিজাইন, কর্পোরেট রিপোর্ট, মার্কেটিং ব্রোশিওর এবং ওয়েব ডিজাইন। অর্থাৎ গ্রাফিক ডিজাইন (Graphic Design) শিখে একাধিক পরিবেশে কাজ করার সুযোগ
রয়েছে।
ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেপলপমেন্ট (WordPress Theme Development)
এটি
বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় সিএমএস (CMS-কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম)। ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে
খুব অল্প সময়ে ব্লগ বা কর্পোরেট সাইট
তৈরি করা সম্ভব। ওয়ার্ডপ্রেস জব, আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসগুলিতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় এবং প্রতিদিন এর চাহিদা বাড়ছে।
এটি মূলত
ওয়েব ডেভলপমেন্টের একটি অংশ। যারা ওয়েব ডেভলপার হিসাবে নিজেকে প্রকাশ করতে চান তাদের
জন্য এটি একটি পার্ট হিসাবে শেখা জরুরী।
প্রুফরিডিং (Proof-Reading)
প্রুফরিডিংয়ের
কাজ হল লেখার একটি অংশ প্রকাশ করার আগে চূড়ান্ত সংশোধন করা। একজন প্রুফরিডার বিভিন্ন
বিষয়ে কাজ করতে পারেন।
বই, বিভিন্ন
বিষয়ে নিবন্ধ, ডকুমেন্টেশন, অনুবাদ, ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু - এই বিভাগগুলি একজন প্রুফরিডারের
কাজের ক্ষেত্র হতে পারে। বিভিন্ন প্রিন্ট/অনলাইন পত্রিকা, প্রকাশনা, প্রকাশনা সংস্থায়
প্রুফরিডারের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
বর্তমানে
আউটসোর্সিং জগতে এই কাজের চাহিদা অনেকগুণে বাড়ছে। এই কাজের জন্য বিশেষ কোন দক্ষতা প্রয়োজন
হয় না। এডুকেশন স্কিলড থাকলেই এসমস্ত কাজ করতে পারেন।
ডাটা এন্ট্রি (Data Entry Online Work)
কাগজবিহীন
সবুজ অফিসের কারণে, ডেটা এন্ট্রির চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়েছে কারণ বিভিন্ন অফিস তাদের কাগজপত্রকে ইলেকট্রনিক ডাটাবেস দিয়ে প্রতিস্থাপন করেছে।
ডাটা ইন্ট্রির
কাজগুলো মূলত তুলনামূলকভাবে সহজ হয়ে থাকে। যারা ইংরেজিতে ভাল কথা বলতে পারেন, তারা
আন্তর্জাতিক বাজারে এই ডাটা এন্ট্রির কাজ প্রচুর পরিমানে পাবেন।
আরো জানুন:
ফ্রিল্যান্সিং কি? কেন ফ্রিল্যান্সিং সেরা?
বাংলাদেশ থেকে পেপাল একাউন্ট খুলে ফেরিফাই করবেন কিভাবে?
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি? কিভাবে অ্যাফিলিয়েট করে আয় করা যায়?
ফেসবুক ইন্সট্যান্ট আর্টিকেল কি? এখানে কিভাবে আয় হয়?