গর্ভকালীন সময় একজন নারীর জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময় মায়ের স্বাস্থ্যের পাশাপাশি ভ্রূণের স্বাস্থ্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই গর্ভবতী মায়ের সুস্থ ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি। আজকের এই ইনফোটিতে আমরা আলোচনা করবো “গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা: ১ম মাস থেকে ৯ম মাস পর্যন্ত কোন মাসে কেমন খাবার খেতে হয়?”
(toc) #title=(ইনফোটি এক নজরে দেখুন)
গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা
প্রেগনেন্সি খাবার কেমন হবে?
গর্ভকালীন
সময় একজন নারীর জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সময়। তাই প্রাথমিক
ভাবে গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা কেমন হওয়া উচিৎ? তা জানা জরুরী।
গর্ভবতী
মায়ের খাবার তালিকায় নিম্নলিখিত খাবারগুলো থাকা উচিত:
- শর্করা
জাতীয়
খাবার: শর্করা হলো শক্তির প্রধান উৎস। গর্ভবতী
মায়ের শরীরের গঠন ও কার্যক্ষমতা রক্ষায় শক্তির প্রয়োজন হয়। তাই
গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকায় ভাত, রুটি, ডাল, চিনি, মধু, ফলের রস ইত্যাদি শর্করা জাতীয় খাবার থাকা উচিত।
- প্রোটিন
জাতীয়
খাবার: প্রোটিন হলো কোষের গঠন ও বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য। গর্ভবতী
মায়ের শরীরের কোষগুলো নতুন বাচ্চার জন্য প্রোটিন সরবরাহ করে। তাই
গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকায় মাছ, মাংস, ডিম, ডাল, দুধ, দই, ছানা ইত্যাদি প্রোটিন জাতীয় খাবার থাকা উচিত।
- খাদ্যআঁশ
জাতীয়
খাবার: খাদ্যআঁশ হজমশক্তির উন্নতি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে। তাই
গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকায় শাকসবজি, ফলমূল, ডাল, ওটস, বাদাম, বীজ ইত্যাদি খাদ্যআঁশ জাতীয় খাবার থাকা উচিত।
- ভিটামিন
ও
খনিজ
উপাদান
সমৃদ্ধ
খাবার: ভিটামিন ও খনিজ উপাদান গর্ভবতী মা ও ভ্রূণের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকায় ভিটামিন ও খনিজ উপাদান সমৃদ্ধ খাবার যেমন, গাঢ় সবুজ শাকসবজি, রঙিন ফলমূল, দুধ, দই, ডিম, মাছ, মাংস ইত্যাদি থাকা উচিত।
প্রেগনেন্সি খাবার সতর্কতা
গর্ভবতী
মায়ের খাবার তালিকা তৈরির সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে:
- খাবারগুলো পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যসম্মত হতে হবে।
- খাবারগুলো ভালোভাবে রান্না করতে হবে।
- খাবারগুলো পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে।
- খাবারের মধ্যে বিভিন্নতা বজায় রাখতে হবে।
গর্ভবতী
মায়ের খাবার তালিকা তৈরির ক্ষেত্রে একজন ডায়েটিশিয়ানের পরামর্শ নেওয়া ভালো।
গর্ভবতী মায়ের খাবার গ্রহণের কিছু টিপস:
- প্রতিদিন তিনবেলা খাবার খাওয়ার পাশাপাশি দিনে দুবার হালকা নাস্তা খাওয়া উচিত।
- খাবার ভালোভাবে চিবিয়ে খাওয়া উচিত।
- খাবার খাওয়ার সময় টেলিভিশন বা মোবাইল ফোন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা উচিত।
- খাবার খাওয়ার পর কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করা উচিত।
গর্ভবতী
মায়ের সুস্থ ও পুষ্টিকর খাবার
গ্রহণের মাধ্যমে মা ও শিশু
উভয়ের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখা সম্ভব।
আরো জানুন:
গর্ভবতী মেয়েরা কি প্রশ্নগুলো নিয়ে চিন্তা করে?
গর্ভবতী হওয়ার প্রথম সপ্তাহের লক্ষণগুলো কি কি?
কিভাবে সহবাস করলে গর্ভবতী হবেন না?
গর্ভবতীর প্রথম তিন মাসের কোন লক্ষণগুলো অবহেলা করবেন না?
গর্ভবতী মায়ের প্রথম মাসের খাবার তালিকা
গর্ভবতী মায়ের সুস্থতার জন্য পুষ্টিকর খাবার
খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। গর্ভধারণের প্রথম মাসটি ভ্রূণের বিকাশের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
সময়। তাই এই সময়ে মায়ের খাবারের তালিকায় বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত।
১ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা
১ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের তালিকায় নিম্নলিখিত
খাবারগুলো অন্তর্ভুক্ত করা উচিত:
- শর্করা জাতীয় খাবার: ভাত, রুটি, ওটস, বাদাম, মটরশুঁটি, ডাল, ইত্যাদি।
- প্রোটিন জাতীয় খাবার: মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ডাল, ইত্যাদি।
- ভিটামিন ও খনিজ জাতীয় খাবার: শাকসবজি, ফল, দুধ, ডিম, ইত্যাদি।
শর্করা জাতীয় খাবার
শর্করা জাতীয় খাবার শরীরের শক্তির প্রধান উৎস।
তাই ১ মাসের গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় শর্করা জাতীয় খাবারের পরিমাণ
বাড়ানো উচিত। তবে অতিরিক্ত শর্করা খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
প্রোটিন জাতীয় খাবার
প্রোটিন জাতীয় খাবার ভ্রূণের বৃদ্ধি ও বিকাশের
জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই ১ মাসের গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্রোটিন
জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত।
ভিটামিন ও খনিজ জাতীয় খাবার
ভিটামিন ও খনিজ জাতীয় খাবার ভ্রূণের সুস্বাস্থ্যের
জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই ১ মাসের গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ভিটামিন
ও খনিজ জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত।
১ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের কিছু টিপস
- নিয়মিত খাবার খান: দিনে তিন বেলা খাবারের পাশাপাশি দিনে দুবার
টিফিন খাওয়া উচিত।
- পরিমিত পরিমাণে খাবার
খান: অতিরিক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত
থাকুন।
- পুষ্টিকর খাবার খান: খাবারের তালিকায় বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর
খাবার রাখুন।
- তাজা ও পরিষ্কার
খাবার খান: তাজা ও পরিষ্কার খাবার খাওয়া চেষ্টা
করুন।
১ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের কিছু সতর্কতা
- কাঁচা মাছ, মাংস, ডিম ও দুধ এড়িয়ে চলুন।
- ভাজাপোড়া ও তেল জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।
- মিষ্টি জাতীয় খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া থেকে
বিরত থাকুন।
- কফি, চা, অ্যালকোহল ও ধূমপান এড়িয়ে চলুন।
১ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের একটি উদাহরণ
- সকালে: ভাত, ডাল, ডিম, সবজি
ভাজি, ফল।
- দুপুরে: ভাত, মাছ, সবজি, ডাল।
- বিকেলের নাস্তা: ফল, দুধ, বিস্কুট।
- রাতের খাবার: ভাত, মাংস, সবজি, ডাল।
এই খাবার তালিকাটি শুধুমাত্র একটি উদাহরণ হিসাবে
উল্লেখ করা হয়েছে। আপনার শরীরের চাহিদা অনুযায়ী আপনি এই তালিকাটি পরিবর্তন করতে পারেন।
তবে, গর্ভবতী মায়ের খাবারের তালিকায় উপরে উল্লেখিত খাবারগুলো অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত
করা উচিত।
গর্ভবতী মায়ের দ্বিতীয় মাসের
খাবার
তালিকা
গর্ভধারণের
দ্বিতীয় মাসটি ভ্রূণের বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময়ে ভ্রূণের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গঠন শুরু হয়।
তাই এই সময়ে মায়ের
খাবারের তালিকায় বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত।
২য়
মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের তালিকায় নিম্নলিখিত খাবারগুলো অন্তর্ভুক্ত করা উচিত:
- শর্করা জাতীয় খাবার: ভাত, রুটি, ওটস, বাদাম, মটরশুঁটি, ডাল, ইত্যাদি।
- প্রোটিন জাতীয় খাবার: মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ডাল, ইত্যাদি।
- ভিটামিন ও খনিজ জাতীয় খাবার: শাকসবজি, ফল, দুধ, ডিম, ইত্যাদি।
শর্করা
জাতীয় খাবার শরীরের শক্তির প্রধান উৎস।
তাই ২য় মাসের গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় শর্করা জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত। তবে
অতিরিক্ত শর্করা খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
প্রোটিন
জাতীয় খাবার ভ্রূণের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
২য় মাসের গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত।
ভিটামিন
ও খনিজ জাতীয় খাবার ভ্রূণের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
২য় মাসের গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ভিটামিন ও খনিজ জাতীয়
খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত।
২য় মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের কিছু টিপস
- নিয়মিত খাবার খান: দিনে তিন বেলা খাবারের পাশাপাশি দিনে দুবার টিফিন খাওয়া উচিত।
- পরিমিত পরিমাণে খাবার খান: অতিরিক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- পুষ্টিকর খাবার খান: খাবারের তালিকায় বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার রাখুন।
- তাজা ও পরিষ্কার খাবার খান: তাজা ও পরিষ্কার খাবার খাওয়া চেষ্টা করুন।
২য় মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের কিছু সতর্কতা
- কাঁচা মাছ, মাংস, ডিম ও দুধ এড়িয়ে চলুন।
- ভাজাপোড়া ও তেল জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।
- মিষ্টি জাতীয় খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- কফি, চা, অ্যালকোহল ও ধূমপান এড়িয়ে চলুন।
২য় মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের একটি উদাহরণ
- সকালে: ভাত, ডাল, ডিম, সবজি ভাজি, ফল।
- দুপুরে: ভাত, মাছ, সবজি, ডাল।
- বিকেলের নাস্তা: ফল, দুধ, বিস্কুট।
- রাতের খাবার: ভাত, মাংস, সবজি, ডাল।
২য় মাসের গর্ভবতী মায়ের জন্য কিছু বিশেষ খাবার
- ফলিক অ্যাসিড: ফলিক অ্যাসিড ভ্রূণের মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
২য় মাসের গর্ভবতী মায়েদের ফলিক অ্যাসিড সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
- আয়রন: আয়রন রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
গর্ভবতী মায়ের
৩য় মাসের খাবার তালিকা
গর্ভধারণের
তৃতীয় মাসটি ভ্রূণের বৃদ্ধির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময়ে ভ্রূণের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের গঠন দ্রুতগতিতে এগিয়ে যায়। তাই
এই সময়ে মায়ের খাবারের তালিকায় বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত।
৩
মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের তালিকায় নিম্নলিখিত খাবারগুলো অন্তর্ভুক্ত করা উচিত:
- শর্করা জাতীয় খাবার: ভাত, রুটি, ওটস, বাদাম, মটরশুঁটি, ডাল, ইত্যাদি।
- প্রোটিন জাতীয় খাবার: মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ডাল, ইত্যাদি।
- ভিটামিন ও খনিজ জাতীয় খাবার: শাকসবজি, ফল, দুধ, ডিম, ইত্যাদি।
শর্করা
জাতীয় খাবার
শর্করা
জাতীয় খাবার শরীরের শক্তির প্রধান উৎস।
তাই ৩ মাসের গর্ভবতী
মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় শর্করা জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত। তবে
অতিরিক্ত শর্করা খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
প্রোটিন
জাতীয় খাবার
প্রোটিন
জাতীয় খাবার ভ্রূণের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
৩ মাসের গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত।
ভিটামিন
ও খনিজ জাতীয় খাবার
ভিটামিন
ও খনিজ জাতীয় খাবার ভ্রূণের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
৩ মাসের গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ভিটামিন ও খনিজ জাতীয়
খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত।
৩ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের কিছু টিপস:
- নিয়মিত খাবার খান: দিনে তিন বেলা খাবারের পাশাপাশি দিনে দুবার টিফিন খাওয়া উচিত।
- পরিমিত পরিমাণে খাবার খান: অতিরিক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- পুষ্টিকর খাবার খান: খাবারের তালিকায় বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার রাখুন।
- তাজা ও পরিষ্কার খাবার খান: তাজা ও পরিষ্কার খাবার খাওয়া চেষ্টা করুন।
৩ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের কিছু সতর্কতা:
- কাঁচা মাছ, মাংস, ডিম ও দুধ এড়িয়ে চলুন।
- ভাজাপোড়া ও তেল জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।
- মিষ্টি জাতীয় খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- কফি, চা, অ্যালকোহল ও ধূমপান এড়িয়ে চলুন।
৩ মাসের গর্ভবতী মায়ের জন্য কিছু বিশেষ খাবার:
- ফলিক অ্যাসিড: ফলিক অ্যাসিড ভ্রূণের মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
৩ মাসের গর্ভবতী মায়েদের ফলিক অ্যাসিড সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
- আয়রন: আয়রন রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- ক্যালসিয়াম: ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁতের গঠনে সাহায্য করে।
- ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ভ্রূণের মস্তিষ্ক ও দৃষ্টিশক্তির বিকাশে সাহায্য করে।
৩ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের একটি উদাহরণ:
সকালে:
ভাত, ডাল, ডিম, সবজি ভাজি, ফল।
দুপুরে:
ভাত, মাছ, সবজি, ডাল।
বিকেলের
নাস্তা: ফল, দুধ, বিস্কুট।
রাতের
খাবার: ভাত, মাংস, সবজি, ডাল।
গর্ভবতী মায়ের
৫ম মাসের খাবার তালিকা
গর্ভধারণের
পঞ্চম মাসটি ভ্রূণের বৃদ্ধির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময়ে ভ্রূণের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের বিকাশ দ্রুতগতিতে এগিয়ে যায়। তাই
এই সময়ে মায়ের খাবারের তালিকায় বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত।
৫
মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের তালিকায় নিম্নলিখিত খাবারগুলো অন্তর্ভুক্ত করা উচিত:
- শর্করা জাতীয় খাবার: ভাত, রুটি, ওটস, বাদাম, মটরশুঁটি, ডাল, ইত্যাদি।
- প্রোটিন জাতীয় খাবার: মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ডাল, ইত্যাদি।
- ভিটামিন ও খনিজ জাতীয় খাবার: শাকসবজি, ফল, দুধ, ডিম, ইত্যাদি।
শর্করা
জাতীয় খাবার
শর্করা
জাতীয় খাবার শরীরের শক্তির প্রধান উৎস।
তাই ৫ মাসের গর্ভবতী
মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় শর্করা জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত। তবে
অতিরিক্ত শর্করা খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
প্রোটিন
জাতীয় খাবার
প্রোটিন
জাতীয় খাবার ভ্রূণের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
৫ মাসের গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত।
ভিটামিন
ও খনিজ জাতীয় খাবার
ভিটামিন
ও খনিজ জাতীয় খাবার ভ্রূণের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
৫ মাসের গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ভিটামিন ও খনিজ জাতীয়
খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত।
৫ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের কিছু টিপস:
- নিয়মিত খাবার খান: দিনে তিন বেলা খাবারের পাশাপাশি দিনে দুবার টিফিন খাওয়া উচিত।
- পরিমিত পরিমাণে খাবার খান: অতিরিক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- পুষ্টিকর খাবার খান: খাবারের তালিকায় বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার রাখুন।
- তাজা ও পরিষ্কার খাবার খান: তাজা ও পরিষ্কার খাবার খাওয়া চেষ্টা করুন।
৫ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের কিছু সতর্কতা:
- কাঁচা মাছ, মাংস, ডিম ও দুধ এড়িয়ে চলুন।
- ভাজাপোড়া ও তেল জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।
- মিষ্টি জাতীয় খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- কফি, চা, অ্যালকোহল ও ধূমপান এড়িয়ে চলুন।
৫ মাসের গর্ভবতী মায়ের জন্য কিছু বিশেষ খাবার:
- ফলিক অ্যাসিড: ফলিক অ্যাসিড ভ্রূণের মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
৫ মাসের গর্ভবতী মায়েদের ফলিক অ্যাসিড সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
- আয়রন: আয়রন রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- ক্যালসিয়াম: ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁতের গঠনে সাহায্য করে।
- ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ভ্রূণের মস্তিষ্ক ও দৃষ্টিশক্তির বিকাশে সাহায্য করে।
৫ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের একটি উদাহরণ:
সকালে: ভাত, ডাল, ডিম, সবজি ভাজি, ফল।
দুপুরে: ভাত, মাছ, সবজি, ডাল।
বিকেলের নাস্তা: ফল, দুধ, বিস্কুট।
রাতের
খাবার: ভাত, মাংস, সবজি, ডাল
গর্ভবতী মায়ের
সপ্তম মাসের খাবার তালিকা
গর্ভধারণের
সপ্তম মাসটি ভ্রূণের বৃদ্ধির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময়ে ভ্রূণের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের বিকাশ দ্রুতগতিতে এগিয়ে যায়। তাই
এই সময়ে মায়ের খাবারের তালিকায় বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত।
৭
মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের তালিকায় নিম্নলিখিত খাবারগুলো অন্তর্ভুক্ত করা উচিত:
- শর্করা জাতীয় খাবার: ভাত, রুটি, ওটস, বাদাম, মটরশুঁটি, ডাল, ইত্যাদি।
- প্রোটিন জাতীয় খাবার: মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ডাল, ইত্যাদি।
- ভিটামিন ও খনিজ জাতীয় খাবার: শাকসবজি, ফল, দুধ, ডিম, ইত্যাদি।
শর্করা
জাতীয় খাবার
শর্করা
জাতীয় খাবার শরীরের শক্তির প্রধান উৎস।
তাই ৭ মাসের গর্ভবতী
মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় শর্করা জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত। তবে
অতিরিক্ত শর্করা খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
প্রোটিন
জাতীয় খাবার
প্রোটিন
জাতীয় খাবার ভ্রূণের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
৭ মাসের গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত।
ভিটামিন
ও খনিজ জাতীয় খাবার
ভিটামিন
ও খনিজ জাতীয় খাবার ভ্রূণের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
৭ মাসের গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ভিটামিন ও খনিজ জাতীয়
খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত।
৭ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের কিছু টিপস:
- নিয়মিত খাবার খান: দিনে তিন বেলা খাবারের পাশাপাশি দিনে দুবার টিফিন খাওয়া উচিত।
- পরিমিত পরিমাণে খাবার খান: অতিরিক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- পুষ্টিকর খাবার খান: খাবারের তালিকায় বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার রাখুন।
- তাজা ও পরিষ্কার খাবার খান: তাজা ও পরিষ্কার খাবার খাওয়া চেষ্টা করুন।
৭ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের কিছু সতর্কতা:
- কাঁচা মাছ, মাংস, ডিম ও দুধ এড়িয়ে চলুন।
- ভাজাপোড়া ও তেল জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।
- মিষ্টি জাতীয় খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- কফি, চা, অ্যালকোহল ও ধূমপান এড়িয়ে চলুন।
৭ মাসের গর্ভবতী মায়ের জন্য কিছু বিশেষ খাবার:
- ফলিক অ্যাসিড: ফলিক অ্যাসিড ভ্রূণের মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
৭ মাসের গর্ভবতী মায়েদের ফলিক অ্যাসিড সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
- আয়রন: আয়রন রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- ক্যালসিয়াম: ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁতের গঠনে সাহায্য করে।
- ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ভ্রূণের মস্তিষ্ক ও দৃষ্টিশক্তির বিকাশে সাহায্য করে।
৭ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের একটি উদাহরণ:
সকালে: ভাত, ডাল, ডিম, সবজি ভাজি, ফল।
দুপুরে: ভাত, মাছ, সবজি, ডাল।
বিকেলের নাস্তা: ফল, দুধ, বিস্কুট।
রাতের
খাবার: ভাত, মাংস, সবজি, ডাল
৯ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা
গর্ভধারণের
নবম মাসটি ভ্রূণের বৃদ্ধির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময়ে ভ্রূণ দ্রুত বেড়ে ওঠে এবং জন্মের জন্য প্রস্তুত হয়।
তাই এই সময়ে মায়ের
খাবারের তালিকায় বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত।
৯
মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের তালিকায় নিম্নলিখিত খাবারগুলো অন্তর্ভুক্ত করা উচিত:
- শর্করা জাতীয় খাবার: ভাত, রুটি, ওটস, বাদাম, মটরশুঁটি, ডাল, ইত্যাদি।
- প্রোটিন জাতীয় খাবার: মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ডাল, ইত্যাদি।
- ভিটামিন ও খনিজ জাতীয় খাবার: শাকসবজি, ফল, দুধ, ডিম, ইত্যাদি।
শর্করা
জাতীয় খাবার
শর্করা
জাতীয় খাবার শরীরের শক্তির প্রধান উৎস।
তাই ৯ মাসের গর্ভবতী
মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় শর্করা জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত। তবে
অতিরিক্ত শর্করা খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
প্রোটিন
জাতীয় খাবার
প্রোটিন
জাতীয় খাবার ভ্রূণের বৃদ্ধি ও বিকাশের জন্য
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
৯ মাসের গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত।
ভিটামিন
ও খনিজ জাতীয় খাবার
ভিটামিন
ও খনিজ জাতীয় খাবার ভ্রূণের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
৯ মাসের গর্ভবতী মায়ের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ভিটামিন ও খনিজ জাতীয়
খাবারের পরিমাণ বাড়ানো উচিত।
৯ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের কিছু টিপস:
- নিয়মিত খাবার খান: দিনে তিন বেলা খাবারের পাশাপাশি দিনে দুবার টিফিন খাওয়া উচিত।
- পরিমিত পরিমাণে খাবার খান: অতিরিক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- পুষ্টিকর খাবার খান: খাবারের তালিকায় বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার রাখুন।
- তাজা ও পরিষ্কার খাবার খান: তাজা ও পরিষ্কার খাবার খাওয়া চেষ্টা করুন।
৯ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের কিছু সতর্কতা:
- কাঁচা মাছ, মাংস, ডিম ও দুধ এড়িয়ে চলুন।
- ভাজাপোড়া ও তেল জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।
- মিষ্টি জাতীয় খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
- কফি, চা, অ্যালকোহল ও ধূমপান এড়িয়ে চলুন।
৯ মাসের গর্ভবতী মায়ের জন্য কিছু বিশেষ খাবার:
- ফলিক অ্যাসিড: ফলিক অ্যাসিড ভ্রূণের মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডের বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই
৯ মাসের গর্ভবতী মায়েদের ফলিক অ্যাসিড সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
- আয়রন: আয়রন রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- ক্যালসিয়াম: ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁতের গঠনে সাহায্য করে।
- ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ভ্রূণের মস্তিষ্ক ও দৃষ্টিশক্তির বিকাশে সাহায্য করে।
৯ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবারের একটি উদাহরণ:
সকালে: ভাত, ডাল, ডিম, সবজি ভাজি, ফল।
দুপুরে: ভাত, মাছ, সবজি, ডাল।
বিকেলের নাস্তা: ফল, দুধ, বিস্কুট।
রাতের
খাবার: ভাত, মাংস, সবজি, ডাল