বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ এখন সীমিত করা হয়েছে। একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ তিনবার পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন। আজ বৃহস্পতিবার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এছাড়া সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, এবং আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বছর নির্ধারণের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে।
বিসিএস পরীক্ষার নতুন নিয়মাবলী
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের প্রেস উইং ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বর্তমান বিসিএস বিধিমালার সংশোধন করবে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, একজন প্রার্থী সর্বাধিক তিনবার বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। পাশাপাশি, সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর পর্যন্ত করা হয়েছে।
আরো জানুন: বিসিএস পরিক্ষা ও সিলেবাস
কেন এই সিদ্ধান্ত?
চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধি এবং পরীক্ষার সুযোগ সীমিত করার উদ্দেশ্য হলো দক্ষ প্রার্থীদের সঠিক সময়ে চাকরির সুযোগ দেওয়া এবং প্রশাসনিক দক্ষতা বৃদ্ধি করা। যদিও চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলন দীর্ঘদিন ধরেই চলছিল, তবে এই সিদ্ধান্ত কিছুটা ভিন্নমত প্রকাশ করেছে।
বিশেষ ক্ষেত্রসমূহ
প্রতিরক্ষা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়োগ বিধিমালা পরিবর্তিত হবে না, তাদের নিজস্ব নিয়মাবলী বহাল থাকবে। তবে অন্য সব ক্ষেত্রে সরকারি এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের জন্য একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।
এই পরিবর্তন চাকরিপ্রত্যাশীদের জন্য নতুন ভাবনার সুযোগ তৈরি করেছে। বিসিএস পরীক্ষায় সফলতার জন্য পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি নিতে হবে আরও সুপরিকল্পিতভাবে, কারণ পরীক্ষার সুযোগ এখন সীমিত।
বিসিএস পরীক্ষার নতুন নিয়ম: সর্বোচ্চ তিনবার পরীক্ষার সুযোগ ও বয়সসীমা নির্ধারণ
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষার নতুন নীতিমালার আওতায়, একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ তিনবার পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে তেজগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এছাড়াও, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর নির্ধারণের বিষয়টিও অনুমোদিত হয়েছে।
এই নতুন নিয়ম অনুযায়ী, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বিসিএস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪ পুনর্গঠন করে বিসিএস পরীক্ষার সর্বোচ্চ সুযোগ তিনবার নির্ধারণ করবে। এতে বিসিএসের পাশাপাশি অন্যান্য সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৩২ বছর হবে, তবে প্রতিরক্ষা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে এটি প্রযোজ্য হবে না।
সরকারের এই উদ্যোগ চাকরি প্রত্যাশীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে।
আরো জানুন:
ঘরে বসে কারীগরি শিক্ষা গ্রহণ করবেন কিভাবে?